Are you over 18 and want to see adult content?
More Annotations
A complete backup of thenosleeppodcast.com
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of playattack.email
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of escuelaprimariaargentina.blogspot.com
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of heladostottu.blogspot.com
Are you over 18 and want to see adult content?
Favourite Annotations
A complete backup of nibelungenlauf.de
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of mccormick.com.au
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of plaisir-et-indecence.tumblr.com
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of sportline.com.co
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of coalitiontechnologies.com
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of thelocaltourist.com
Are you over 18 and want to see adult content?
A complete backup of tullamoredew.com
Are you over 18 and want to see adult content?
Text
PAGE
যুগে যুগে মানুষের শরীরকে ক্যানভাস বানিয়ে আঁকা হচ্ছে নকশা। এদিক দিয়ে খুব একটা পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ। বিশেষ করে বাংলাদেশের মডেলদের মধ্যে ইদানিং এর প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
দিনে বারবার লেবুর সরবত খাওয়া কি শরীরের …TRANSLATE THIS PAGE লবন চিনি বেশি খেলে সমস্যা আছে। বারবার লেবু খাওয়ায় দোষ নেই। ভিটামিন সি শরীরে ৬ ঘন্টা থাকে। যতক্ষন দেহের অভ্যন্তরে ভিটামিন সি থাকে, ততক্ষন রোগ কোন কারন ছাড়াই আমার মাঝে মাঝে মন খারাপ …TRANSLATE THIS PAGE এই ব্যাপারটা আমার ও হয়,আমার বিশ্বাস এই ব্যাপারটা সবার ক্ষেত্রেই হয়,এটা আসলে আমার মনে হয় মানুষের মনের একটা বৈশিষ্ট,অনেকেই আমাকে বলেছে,আমি নাকি বিজয় কীবোর্ড দিয়ে স্বরবর্ণ ও …TRANSLATE THIS PAGE বিজয় কীবোর্ড দিয়ে স্বরবর্ণ ও যুক্তাক্ষর টাইপ করার নিয়ম কি? শুভাশীষ প্রশ্ন করেছেন. ২ টি উত্তর আছে ৫০,৯৫৭ বার দেখা হয়েছে. জনপ্রিয় ঢাকায় কোথায় উল্কি বা ট্যাটু করানো যায় ? …TRANSLATE THISPAGE
যুগে যুগে মানুষের শরীরকে ক্যানভাস বানিয়ে আঁকা হচ্ছে নকশা। এদিক দিয়ে খুব একটা পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ। বিশেষ করে বাংলাদেশের মডেলদের মধ্যে ইদানিং এর প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
দিনে বারবার লেবুর সরবত খাওয়া কি শরীরের …TRANSLATE THIS PAGE লবন চিনি বেশি খেলে সমস্যা আছে। বারবার লেবু খাওয়ায় দোষ নেই। ভিটামিন সি শরীরে ৬ ঘন্টা থাকে। যতক্ষন দেহের অভ্যন্তরে ভিটামিন সি থাকে, ততক্ষন রোগ কোন কারন ছাড়াই আমার মাঝে মাঝে মন খারাপ …TRANSLATE THIS PAGE এই ব্যাপারটা আমার ও হয়,আমার বিশ্বাস এই ব্যাপারটা সবার ক্ষেত্রেই হয়,এটা আসলে আমার মনে হয় মানুষের মনের একটা বৈশিষ্ট,অনেকেই আমাকে বলেছে,আমি নাকিবেশতো
আমাদের চারদিকে ঘটছে অনেক কিছু । আমাদের সবার মনেই আছে অনেক কথা, নানা জিজ্ঞাসা , নিজস্ব মতামত । অনেক কিছু আমরা জানতে চাই , আবার জানাতেও চাই । নিজেরচেনা
প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
কোন কারন ছাড়াই আমার মাঝে মাঝে মন খারাপ …TRANSLATE THIS PAGE এই ব্যাপারটা আমার ও হয়,আমার বিশ্বাস এই ব্যাপারটা সবার ক্ষেত্রেই হয়,এটা আসলে আমার মনে হয় মানুষের মনের একটা বৈশিষ্ট,অনেকেই আমাকে বলেছে,আমি নাকি শিশুদের ডায়াপার র্যাশ কিভাবে এড়ানো …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (৩টির ১টি): ডায়াপার ব্যবহারের কারণে কোনো কোনো শিশুর একেবারেই সমস্যা হয় না। আবার অনেকেরই র্যাশ ওঠে, ত্বক লালচে হয়ে যায়। কেন? সবার ত্বক এক রকম খাগড়াছড়িতে দেখার মত জায়গা কি কি আছে? খাগড়াছড়িতে দেখার মত জায়গার তালিকায় আছে, দেড়হাজার ফুট খুব সুন্দর সুন্দর নাম দেখতে পাচ্ছি বেশতো …TRANSLATE THISPAGE
উত্তর (১২৭টির ১টি): তরিকুল্লাহ তরিক। অর্থ হচ্ছে " আল্লাহর রাস্তা। শুধু তরিক অর্থ রাস্তা। আর পুরো নামের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর রাস্তা। আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর গল্প: …TRANSLATE THIS PAGE আলভিনা আক্তার, আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
খুব সুন্দর সুন্দর নাম দেখতে পাচ্ছি বেশতো …TRANSLATE THISPAGE
উত্তর (১২৭টির ১টি): তরিকুল্লাহ তরিক। অর্থ হচ্ছে " আল্লাহর রাস্তা। শুধু তরিক অর্থ রাস্তা। আর পুরো নামের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর রাস্তা। আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর গল্প: …TRANSLATE THIS PAGE আলভিনা আক্তার, আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
বেশতো
আমাদের চারদিকে ঘটছে অনেক কিছু । আমাদের সবার মনেই আছে অনেক কথা, নানা জিজ্ঞাসা , নিজস্ব মতামত । অনেক কিছু আমরা জানতে চাই , আবার জানাতেও চাই । নিজেরচেনা
খুব সুন্দর সুন্দর নাম দেখতে পাচ্ছি বেশতো …TRANSLATE THISPAGE
উত্তর (১২৭টির ১টি): তরিকুল্লাহ তরিক। অর্থ হচ্ছে " আল্লাহর রাস্তা। শুধু তরিক অর্থ রাস্তা। আর পুরো নামের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর রাস্তা। শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE অনেক সুন্দর সুন্দর বাংলা নাম আছে কিন্ত আজকাল আমাদের সমাজ এই সব সুন্দর নাম গুলো বর্জন করে ছেলে মেয়েদে নাম রাখে.Pinky ,Lolita ,Dalia ,Borsha ,Parul ,Togor ,Jithu ,Sumonআরো কত
খুব সুন্দর সুন্দর নাম দেখতে পাচ্ছি বেশতো …TRANSLATE THISPAGE
উত্তর (১২৭টির ১টি): তরিকুল্লাহ তরিক। অর্থ হচ্ছে " আল্লাহর রাস্তা। শুধু তরিক অর্থ রাস্তা। আর পুরো নামের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর রাস্তা। আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর গল্প: …TRANSLATE THIS PAGE আলভিনা আক্তার, আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
খুব সুন্দর সুন্দর নাম দেখতে পাচ্ছি বেশতো …TRANSLATE THISPAGE
উত্তর (১২৭টির ১টি): তরিকুল্লাহ তরিক। অর্থ হচ্ছে " আল্লাহর রাস্তা। শুধু তরিক অর্থ রাস্তা। আর পুরো নামের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর রাস্তা। আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর গল্প: …TRANSLATE THIS PAGE আলভিনা আক্তার, আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
বেশতো
আমাদের চারদিকে ঘটছে অনেক কিছু । আমাদের সবার মনেই আছে অনেক কথা, নানা জিজ্ঞাসা , নিজস্ব মতামত । অনেক কিছু আমরা জানতে চাই , আবার জানাতেও চাই । নিজেরচেনা
খুব সুন্দর সুন্দর নাম দেখতে পাচ্ছি বেশতো …TRANSLATE THISPAGE
উত্তর (১২৭টির ১টি): তরিকুল্লাহ তরিক। অর্থ হচ্ছে " আল্লাহর রাস্তা। শুধু তরিক অর্থ রাস্তা। আর পুরো নামের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর রাস্তা। শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE অনেক সুন্দর সুন্দর বাংলা নাম আছে কিন্ত আজকাল আমাদের সমাজ এই সব সুন্দর নাম গুলো বর্জন করে ছেলে মেয়েদে নাম রাখে.Pinky ,Lolita ,Dalia ,Borsha ,Parul ,Togor ,Jithu ,Sumonআরো কত
WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu) প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu) প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
বেশতো
আমাদের চারদিকে ঘটছে অনেক কিছু । আমাদের সবার মনেই আছে অনেক কথা, নানা জিজ্ঞাসা , নিজস্ব মতামত । অনেক কিছু আমরা জানতে চাই , আবার জানাতেও চাই । নিজেরচেনা
WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu)WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu) প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu) প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
বেশতো
আমাদের চারদিকে ঘটছে অনেক কিছু । আমাদের সবার মনেই আছে অনেক কথা, নানা জিজ্ঞাসা , নিজস্ব মতামত । অনেক কিছু আমরা জানতে চাই , আবার জানাতেও চাই । নিজেরচেনা
WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu)WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu) প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu) প্রশ্ন উত্তর বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম বেশতো। প্রশ্ন উত্তর বিভাগে যে কেউ যেকোন বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে কিংবা উত্তর দিতে পারেন। কিছুজানতে
শিশুর বাংলা নাম চাই(ছেলে ও মেয়ে উভয়)? …TRANSLATE THIS PAGE উত্তর (২১টির ১টি): আতিক হাসিব রিদোয়ান তাহসিনবিপ্লব
বেশতো
আমাদের চারদিকে ঘটছে অনেক কিছু । আমাদের সবার মনেই আছে অনেক কথা, নানা জিজ্ঞাসা , নিজস্ব মতামত । অনেক কিছু আমরা জানতে চাই , আবার জানাতেও চাই । নিজেরচেনা
WWW.BESHTO.COM
301 Moved Permanently. nginx/1.18.0 (Ubuntu)বুঝেছি!
আমাদের ওয়েবসাইটের সেরা অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করার জন্য এই ওয়েবসাইটটি কুকি ব্যবহার করছে। Cookie Consent plugin for the EU cookie law* আড্ডা
* প্রশ্ন* চত্বর
*
<
*
*
*
*
*
>
__
কনটেন্ট কনটেন্ট ইউজারব
* সাম্প্রতিক * জনপ্রিয় * বেশি কমেন্ট হওয়া * বিতর্কিত * বেশি রেটিং পাওয়া এখনকার _|_ আজকের সপ্তাহের _|_মাসের
সবকিছু
চটপোস্টপ্রশ্ন
ফটো
বেশব্লগজোকস
বেশটুন
খবর
শপিং
*
সাহুলী দীপ্তি বেশব্লগটি শেয়ার করেছে*
আত্মকেন্দ্রিক! _ পৃথিবীর সব মানুষই ভালো আবার সব মানুষই খারাপ। একজন মানুষকে তার জীবনে অনেক ROLE PLAY বা ভুমিকা পালন করতে হয়। তাই তার ভূমিকা অনুযায়ী একেক জায়গায় মানুষের ভালো-খারাপের বিচার একেরকম হয়, এটাই স্বাভাবিক। কেউ সব জায়গায় এক সাথে ভালো হতে পারে না। এটা সম্ভব না। আর যদি সম্ভব হয় তাহলে সে শুধু মানুষ নয়, তাকে মহামানব বলাই শ্রেয়। তবে বাস্তবিকভাবে আমার চোখে এখন পর্যন্ত এমন নজিরবিহীন মানুষ দেখি নি। একজন মানুষ একইসাথে যদি সব জায়গায় সমানভাবে ভালো, মহান, উদার হতে পারত তাহলে সেই মানুষটির মত করে এত আনন্দ আর কেউ পেতো না। আর একই মানুষকে যখন কোথাও শুনতে হয় "তুমি মহান, তুমি বড় ভালো" আবার কোথাও শুনতে হয় "তুমি আত্মকেন্দ্রিক, তুমি বড় স্বার্থপর" তখন মানুষটির উপর দিয়ে কি যায় বলুন তো! হ্যাঁ, ঠিক এমন অবস্থার মুখোমুখি হলেই মানুষ IDENTITY CRISIS-এ ভোগে। শুরু হয়ে যায় অন্তর্দ্বন্দ্ব এই ভেবে কি আসলে সে? কি তার আসল পরিচয়? সে হয়ত পরিবারের কাছে খুব ভালো, কিন্তু হয়ত সমাজে তার অবস্থান খুড়ো, আবার হয়ত সে বন্ধুসমাজের মধ্যমনি, বন্ধুদের দুঃখে সে যথেষ্ট তত্পর কিন্তু একই মানুষ হতে পারে পরিবারের প্রতি উদাসীন। বন্ধুর জ্বর হলে সে অস্থির কিন্তু পরিবারের কারো জ্বর হলে সামান্য নাপা নিয়ে তার সামনে তুলে ধরা তো দূরে থাক, কপালে হাত দিয়ে জ্বর দেখারও ভ্রুক্ষেপ করে না। তাহলে বন্ধুটি তাকে ভালো বলে সুখের অশ্রু ফেললেও পরিবারের মানুষটি তো দুঃখের অশ্রু ফেলবে। তাহলে সে কি খারাপ নাকি সে ভালো? সে দুটোই, তবে দুই তরফে দুই রকম। আজকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ধুমসে আমরা করি আমাদের কদর, হুম, শুধুই নিজের প্রশংসা, নিজের কথা, নিজের স্টেটাস, নিজের সুখস্মৃতি, নিজের দুঃখ স্মৃতি, আড়ালে আবডালে ঢং রং নানা ভনিতার মাধ্যমে অন্যের প্রতি তীর ছোরাও মত কর্মকান্ড। এতে করে হয়ত ভার্চুয়াল জগতে হয়ত হা হা, হু হু, এহে, তাই না কি! স্যাডনেস, সহমর্মিতা, দারুন তো ইত্যাদি বিভিন্ন এক্সপ্রেশনের মাধ্যমে সাপোর্ট পাওয়া যায় ঠিকই কিন্তু আসলে সেই এক্সপ্রেশন ধোয়া জল দিয়ে প্রকৃত সুখ পাওয়া যায়? আমি তো মনে করি যায় না, রিয়েল লাইফের রিলে যার জীবন যত জড়িয়ে তার জীবন ততই সুখের। মিথ্যে মিথ্যে সাপোর্ট পেয়ে নার্সিসিজমকে আরও এক ধাপ উস্কে নিয়ে যাওয়া যায় ঠিকই কিন্তু তাতে তীর ছোরা ব্যক্তিটিকে পাল্টানো যায় কি? যায় না, বরং সে আরো এক ধাপ কষ্ট পায় আমাদের আচরণে। ঝিকে মেরে বৌকে শেখানোর বিষয়টা বুঝতে পারার ক্ষমতা কম বেশি সবারই থাকে। তাই আমার মতে, হুটহাট কাউকে এতটা সহজে আত্মকেন্দ্রিক বা স্বার্থপর বলায় কোনো বীরত্ব নেই, বোকামি ছাড়া। সম্পর্ক জিনিসটা না কাঁচের মত, খালি একটা টোকা লাগার অপেক্ষা করে। আর যে যাই বলুক, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যে যেকোনো সম্পর্কে প্রকাশ, সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধা, সম্পর্কের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন, সম্পর্কের প্রতি রিয়েল লাইফে সহমর্মিতা সম্পর্কগুলোকে আর এক ধাপ সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। সম্পর্ক মধুর করে। পৃথিবী সদা ঘুর্নায়মান, আর পৃথিবীর চেয়েও দ্রুত বদলে যায় মানুষের মন। বিনিময় ছাড়া জগত চলে না, চলে না সম্পর্ক। এগিয়ে যায় না কোনো কিছুই। মানুষ চায়, মানুষ দেখতে চায়, মানুষ পেতে চায়। আর এই চাওয়াতে কোনো দোষ নেই। কিন্তু আমরা মানুষরা সব জায়গায় সমানভাবে সবসময় দিতে পারি না বলেই সম্পর্কে ভাটা পরে। চাওয়ারও যে একটা লিমিট থাকে তা আমরা ভুলে যাই। আর এই চাওয়া যখন পাওয়া না হয় তখনই জমতে শুরু করে অসন্তুষ্টি আর অসন্তুষ্টির পাহাড় এতই উচ্চ উঁচু হয় যে, সেই পাহাড় ছুঁতে পারা পারতপক্ষে কারো পক্ষেই সম্ভব হয় না। আর মৃত্যু ঘটে একেকটি সম্পর্কের। জানি আমরা সব জায়গায় সমানভাবে ভালো হতে পারি না, তবে নিজের কর্তব্যের কথা তাই বলে তো অস্বীকার করতে পারি না। পারি না কাছের মানুষগুলোকে কাছের মানুষ ভেবেই সবসময় কম গুরত্ব দেবার। একটা মানুষ যখন দিনের ১৮ ঘণ্টা কাজ, সংসার, পরিবারের জন্য ছোটে বেড়ায় অবিরাম তখন তার ফেরার পর তার হাতে এক গ্লাস পানি তুলে দেয়ার নামই ভালোবাসা, আর এই ভালোবাসা যে কেউ দেখাতে পারে। সে হোক মা, বাবা, ভাই, বোন, স্বামী-স্ত্রী যে কেউ। নিঃস্বার্থ ভালোবাসা টাইপের ভালোবাসাগুলো না টিভির পর্দাতেই দেখা যায়। এই অসম্ভবকে সম্ভব করা বোধয় সত্যি অনন্তদের মত মহানায়কদের কাজ, আমাদের না। স্বাভাবিক মানুষের স্বাভাবিক জীবনে স্বার্থের জন্যই থাকে ভালোবাসা। স্বার্থ শব্দটিকে সবসময়ই কিন্তু খারাপ ভাবার অবকাশ নেই। আমরা কথায় কথায় একে অন্যকে স্বার্থপর তকমা দিয়ে থাকি। কিন্তু কে না স্বার্থপর? আমার তো মনে হয়, স্বার্থপররাই স্বার্থপরদের খুব তাড়াতাড়ি চিনে ফেলে, আত্মকেন্দ্রিরাই আত্মকেন্দ্রিকদের ছায়া দেখেই চিনতে পারে। তাই কাউকে আত্মকেন্দ্রিক আখ্যায়িত করার আগে নিজের কার্যকলাপ সমন্ধে একবার ভেবে নিয়ে বোধয় এই ধরনের দুঃসাহস দেখানোর অসম্ভবতাকে সম্ভব করার প্রচেষ্টা করা উচিত। না হলে মান হানির আশংকা কিন্তু থেকেই যায়। একটা পরিবারের ছেলে বা মেয়ে তার উচ্চ শিক্ষার জন্য যখন স্ত্রী নিয়ে বা স্বামী নিয়ে যখন বিদেশে পারি জমায় তখন কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদেরকেও স্বার্থপরতার তকমা হয়। আর মেয়ে হলে তো কথাই নেই। একটা ছেলের সকল অর্জন যতটা স্মুথ হয় একটা নারীর ক্ষেত্রে তা হয় না। শুনেছি গবেষণা বলে, পুরুষদের চেয়ে মেয়েদের কর্মদক্ষতা বা পরিশ্রম করার হার দুটিই বেশি। আমার ব্যক্তিগত জীবন থেকেও আমি একটা মানতে পারি। আমার সকাল শুরু হয় সাড়ে ছটা-পোনে সাতটায় আর একেবারে বিশ্রামের জন্য যাই রাত ১২:৩০ টায়। এই ১৮ থেকে ১৯ ঘন্টাতে আমি অনেকগুলো ভূমিকা পালন করে থাকি। আর ৬ থেকে সাড়ে ৬ ঘন্টা পরিশ্রান্ত আমি শুধু নিজের জন্য পাই। এই ১৮ ঘন্টায় কখনো আমি স্ত্রী, কখনো আমি মেয়ে, কখনো আমি বোন, কখনো আমি রিক্সা, বাসের যাত্রী, অফিসে কখনো আমি কাউকে নিয়ন্ত্রণ করি বা কখনো কেউ আমাকে নিয়ন্ত্রণ করে, অফিস শেষে আমি ছাত্রী, কখনো কারো সহপাঠি, ভার্সিটি শেষে আবারও কখনো আমি স্ত্রী, কখনো আমি মেয়ে, কখনো আমি বোন, কখনো আমি পুত্রবধু, কখনো আমি ভাতৃবধু, কখনো আমি ভাইঝি, কখনো আমি নাতনী, কখনো আমি বোনঝি, কখনো আমি বৌদি । আমি অনেক কিন্তু যার যার কাছে এক, এক ও অভিন্ন ভেবে সকলে সকলের মত করে আমাকে চায়। তাদের জন্য অস্বাভাবিক নয় মোটেও তবুও আমার জন্য কিছুটা সমানভাবে সমানতালে সমানহারে সকলের মনোনিবেশ করা যথেষ্ট কঠিন। অনুপাত priority অনুযায়ী ভাগ করা তাই আমি কতটা ভালো আর কতটা খারাপ তার ভালো-মন্দ অনুপাত অনুযায়ীই ভাগ হয়ে থাকে। তাই আমি হয়ত কারো কাছে স্বার্থপর, কারো কাছে উদার,_
_
_"কেউ কেউ আমাকে বলে তুমি এতদিক কিভাবে সামলাতে পারো?" "কেউ কেউ বলে তুমি কি মানুষ নাকি অমানুষ (রোবট)?" "কেউ কেউ বলে তুমি একটু বেশি ক্যারিয়ার কম্সাস" "কেউ কেউ বলে তুমি আমার প্রেরণা" "কেউ কেউ বলে তুমি টাকার পেছনে ছুট্ছ, পরিবারকে আরো উচিত" "কেউ কেউ বলে বয়স হলে টের পাবা" " কেউ কেউ বলে আর কত" আরো কত কত কথা। তবে ইনিয়ে বিনিয়ে সবার কথার মাঝে যে শব্দটি দৌড়ায় তা হচ্ছে "আত্মকেন্দ্রিক" । _ আত্মকেন্দ্রিক! শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ কেমন হতে পারে আত্মা + কেন্দ্রিক = আত্মকেন্দ্রিক। আত্মাকে কেন্দ্র করে যে চলে সেই আত্মকেন্দ্রিক। তাহলে এই আত্মকেন্দ্রিক তকমাটি কার কার নেই সেটিই ভাবার বিষয়। মানুষ জন্ম থেকে আত্মকেন্দ্রিক হয় না, পরিবেশ, সম্পর্ক, পরিস্থিতি, আচরণ, স্বভাব মানুষকে একটু একটু করে অন্যের প্রতি অভিমানের জন্ম দেয়। আর সবাই বোধয় অভিমানের বিস্তৃতি ঠাওর করে উঠতে পারে না কারণ মানুষ তো আমরা তাই হামবড়া বা নার্সিসিজম আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। তাই কারো গায়ে আত্মকেন্দ্রিক তকমা লেপ্টে দেয়ার আগে খানিক ভেবে দেখুন, আর তা যদি হয় সোশ্যাল মিডিয়ায় তাহলে তো ব্যাপারটি একটু তলিয়ে দেখার মতই। _ সম্পূর্ণ বেশব্লগ... _ বেশ! ২২ _ _|_ কমেন্ট ৫ _|_ শেয়ার১১
1463214510000 ১৪ মে ২০১৬*
শপাহলিক: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
কুরবানি ঈদে কম তেলে ঝটপট রান্না !! _ কুকওয়্যার সেট কুরবানি ঈদ আসতে খুব একটা বেশি দেরি নেই। বছরের অন্যান্য সময়ের চেয়ে এই ঈদে গৃহিণীদের রান্নার চাপটা অনেক বেশি থাকে। অধিক সময় ধরে রান্না করাটাও তাদের কাছে বেশ কষ্টকর। সবাই চায় দ্রুত ও কমসময়ে রান্নার কাজটা সেরে নিতে। আপনিও যদি কমসময়ে রান্নার কাজ সেরে নিতে চান তাহলে এই ঈদের আগেই কিনে নিতে পারেন কুকওয়্যার সেট। কমসময়ে তেল খরচ কম করে দ্রুত রান্না করতে কুকওয়্যার সেটের জুড়ি মেলা ভার। চলুন কয়েকটি সেরা কুকওয়্যার সেট দেখে নেই। কুকওয়্যার কিয়ামের কুকওয়্যার সেটকিনুন
আধুনিক সময়ে কিচেনের একটি অতি প্রয়োজনীয় বস্তু কুকওয়্যার সেট। বর্তমানে এর ব্যবহার চরমে। গৃহিণীদের কাছে প্রিয় এই সামগ্রীটি অত্যন্ত পছন্দের। কম সময়ে রান্না করার জন্য বাজারে বিভিন্ন ব্যান্ডের কুকওয়্যার সেট পাওয়া যায়ে। এই সব সেটে বেশ কয়েকটি পিস থাকে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি কয়েক পদের রান্না সেরে নিতে পারবেন। কুকওয়্যার সেট কিনুনএধরনের
রান্নাসামগ্রীতে আছে আগুন নিরোধক কাঁচের ঢাকনা। রয়েছে মজবুত হাতল যা 100% অ্যালুমিনিয়াম দ্বারা তৈরী। কুকওয়্যার সেটের বডি নন-স্টিকি কোটিং যা 60% পর্যন্ত তৈল, ঘি, বাটার খরচ বাঁচায়। নিরাপদ ব্যবহার ও ঝামেলা কম থাকায় প্রতিনিয়ত এগুলোর ব্যবহার বেড়েই চলেছে। অনেকেই এই সামগ্রীগুলোকে বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে উপহার হিসেবে ব্যবহার করছে। কুকওয়্যার কিনতে ক্লিককরুন
কমদামে
কুকওয়্যার সেট কিনুনআসছে
ঈদে কম সময়ে বিভিন্ন পদের রান্না সারতে সাশ্রয়ী দামে আজই আপনার পছন্দের ব্র্যান্ডের কুকওয়্যার সেট কিনে নিন। দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসেও আপনি আপনার পছন্দের পণ্যটি অনলাইনে অর্ডার করেই কিনতে পারবেন। অনলাইন থেকে কমদামে সেরা কুকওয়্যারটি কিনতে এখানে ক্লিক করুন।
_
_*কুকওয়্যার* *রান্নবান্না* *স্মার্টশপিং*_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ৫ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার২
1472370948000 ২৮ অগাস্ট২০১৬
*
শপাহলিক: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
ফর্মাল ও ইনফর্মাল দুভাবেই পরতে পারবেন এই শার্টগুলো!_
আধুনিক স্টাইলিশ শার্ট ফ্যাশনপ্রিয় ছেলেরা কিসে তুষ্ট শার্ট নাকি টিশার্টে? এই প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই শার্টকে এগিয়ে রাখবে । কারণ অফিস কিংবা আত্মীয়স্বজনের বাসায় বেড়াতে গেলে শার্টকেই ১নম্বর তালিকায় রাখতে হয়। তাছাড়াও শার্ট ছেলেদের ফ্যাশনে সর্বাধিক পরিধেয় পোশাক। অফিস কিংবা বাসা সব জায়গাতেই শার্টের আলাদা কদর রয়েছে। একারনে নতুন প্রজন্মের তরুণদের চাহিদা ও ফ্যাশনের উপর ভিত্তিকরে ফ্যাশন হাউজগুলো আধুনিক ডিজাইনের বাহারি শার্টের কালেকশন গড়ে তুলেছে। এর মধ্যে কিছু শার্ট রয়েছে যেগুলো ফর্মাল ও ইনফর্মাল দুভাবেই ব্যবহার করা যাবে। চলুন কিছু শার্ট দেখে নেই। শার্টটি কিনতে ক্লিক করুনছেলেরা
তাদের পোশাকের জন্য শার্টকেই বেশি পছন্দ করছে। চেকশার্ট একটি লম্বা সময় ধরে ফ্যাশনে বেশ ভালোভাবে রয়েছে। ছোট-বড়, মিশেল নানা ধরনের চেকশার্ট বাজারে রয়েছে। এগুলোর কালার ভেরিয়েশনও বেশ উল্লেখ করার মতো। সহজেই নজর কাড়ে দু-তিন রঙে কম্বিনেশন করা চেকশার্টগুলো কলার ও হাতায় কন্ট্রাস কালার বা প্রিন্টের কাপড় ব্যবহার করে কিছু শার্টে ডিজাইন করা হচ্ছে। একটু ফ্যাশনেবল পোশাক যাদের পছন্দ, তারা এসব শার্ট বেশ আগ্রহ নিয়েই কিনছেন। শার্টটি কিনতে ক্লিক করুন শার্টটি কিনতে ক্লিক করুনকিছু
দিন আগে খাটো শার্ট বেশি চললেও এখন আবার লম্বা শার্ট অনেকের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে। আর সঙ্গে চলছে থ্রি-কোয়াটার হাতার শার্টও। শার্টের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে ভিন্নতা। শার্টের কলারে এবং হাতার নিচের দিকটাতেও পরিবর্তনের ছাপ লক্ষ্য করার মত। বোতামেও ভিন্নতার রেশ পড়েছে। শার্টটি কিনতে ক্লিক করুনঅফিসে
পরার জন্য ফরমাল টিশার্ট সকলেরই প্রথম পছন্দ। তাছাড়াও বিভিন্ন পরীক্ষা, ভাইভা পরীক্ষা বা ভিইপি কোন জায়গায় যাওয়ার জন্য ফর্মাল শার্ট খুব বেশি প্রয়োজন। সুতি কাপড়ের ফর্মাল শার্ট এখন সকলের পছন্দ। কলারের ক্ষেত্রে এক কালার, যেমন, সাদা, কালো, আকাশী বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। শার্টটি কিনতে ক্লিক করুন শার্টটি কিনতে ক্লিক করুনএক
কালারের শার্টের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের চেক, স্কিনপ্রিন্ট অথবা এমব্রয়ডারির কাজ সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে চলেছে। এসব শার্টের পকেটের মধ্যে বেশ বিবর্তন দেখা যাচ্ছে। কোন কোন শার্ট পকেট ছাড়া আবার কোন কোন শার্টে এক পকেট আবার কোন কোনটাতে দুই পকেটও লাগানো হয়েছে। হাতার নিচের অংশ গুঁজে রাখার জন্য কনুয়ের সাথে লাগানো হচ্ছে বোতাম। এখন শীতকাল চলছে এসময়টাতে জিন্স শার্টও গুলো বেশ ভাল চলে। কোথায় থেকে কিনবেন? শার্টটি কিনতে ক্লিক করুন সবধরনের শার্ট আপনি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের যেকোনো শপিং মলে পেয়ে যাবেন। অনলাইনের মাধ্যমেও আপনি আপনার পছন্দের শার্ট বেঁছে নিতে পারেন। অনলাইনে শার্ট কিনতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করুন।
_
_*শার্ট*
*ফর্মালশার্ট* *স্টাইলিশফ্যাশন* *স্মার্টশপিং*_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ১ _|_ শেয়ার২
1465363832000 ৮ জুন ২০১৬*
আমিদেবদুত: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
হাঁড়িভাঙা আম : পাল্টে দিচ্ছে দেশের অর্থনীতি_
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফল রপ্তানী করে বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন এটি যদিও নতুন কিছুই নয়। তবে আম নামের এই লোভনীয় ফলটির কিছু স্বার্থকতার কথা বলতেই হয়। আর এরই মধ্যে অধিক লাভজনক ও পরিবেশ বান্ধব আম হচ্ছে হাঁড়িভাঙা। রংপুরের মিঠাপুকুর, পীরগঞ্জ ও বদরগঞ্জ উপজেলায় উৎপাদিত হাঁড়িভাঙা আমের বিক্রি এবার ২৫০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। সেই সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে এদেশের অর্থনীতি। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের তথ্য মতে, রংপুরের তিন উপজেলায় সাড়ে ৪ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে আম চাষ হয়েছে। হাঁড়িভাঙা আমের ব্যাপক চাহিদা থাকায় শিল্পপতিরা এসব এলাকায় জমি কিনে হাঁড়িভাঙা আমের বাগান করছেন। এই আম বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। হাঁড়িভাঙা আমের সু-স্বাদের কারণে রাজশাহীর ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগসহ এ জাতে আম বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। রাজশাহী অঞ্চলের আমচাষিরা রংপুর থেকে হাঁড়িভাঙা আমের চারা নিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ওই এলাকায় চাষের চেষ্টা চালাচ্ছে। রাজশাহীর দু’এক জায়গায় এ ফলন হলেও রংপুরের হাঁড়িভাঙার মতো স্বাদ নেই। রংপুরের পদাগঞ্জ ও বদরগঞ্জের স্টেশন বাজার এ অঞ্চলের হাঁড়িভাঙা আমের বড় পাইকারি হাট। এই হাট থেকে প্রতিদিন ট্রাকে করে হাঁড়িভাঙা আম নিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। হাঁড়িভাঙা আমে রোগবালাই কম হয়। চারা লাগানোর পরের বছরই গাছে মুকুল আসে। আর ৫-৬ বছর বয়সে গাছে পুরোদমে আম আসতে শুরু করে। এ ছাড়া বোঁটা শক্ত হওয়ায় গাছ থেকে তা অকালে ঝরে যায় না। পূর্ণাঙ্গ একেকটি আমের ওজন চারশ থেকে সাড়ে পাঁচশ গ্রাম হয়ে থাকে। সম্প্রতি এই আম প্রচুর পরিমানে উৎপন্ন হচ্ছে এবং কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের তথ্য মতে এটি দেশের চাহিদা পুরন করতঃ বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর পরিমানে বৈদেশিক মূদ্রা অর্জিত হবে বলে জানিয়েছেন।_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ৩ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার২
1466765039000 ২৪ জুন ২০১৬*
****মাধবীলতা****: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
খলিফা আনিস বিন সাঈদ যেদিন ছদ্মবেশে ঢাকা দেখতে বেরোলেন....................... _ খলিফা আনিস বিন সাঈদ মহলের বারান্দায় উদাস হয়ে বসেআছেন।
আঙুরের শরবত হাতে নিয়ে খলিফার বেগম কয়েক দফা ঘুরে এলেন। খলিফা ফিরেও তাকালেন না। উজির আসল কিছু বিচার আচারের কাহিনী নিয়ে। খলিফা আগ্রহী হলেন না। কোনোকিছুতেই তার এখন কোনোমন নেই।
তিনি একমনে ভাবছেন প্রজাদের কথা, তার সাম্রাজ্য ঢাকার মানুষদেরকথা।
কেমন আছে ঢাকার মানুষ? তারা কি আসলেই সুখে আছে! খলিফা চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়লেন। এক সময় এই দেশের ছিল সোনালী এক যুগ। সে সময় মানুষের গোলা ভরা ধান ছিল, পুকুর ভরা মাছ ছিল। প্রজারাও রাজার হালে দিন কাটাত! ইন্সটাগ্রামে মানুষ হ্যাশট্যাগ ফ্রেশ লিখে ছবি দিত পুকুরের তাজা মাছের, সবুজ ধানক্ষেতের! কোথায় হারিয়েছে সেসব দিন! এখন মানুষ ইন্সটাগ্রামে তাই পায়র জুতাজোড়া বাদে আর কিছুর ছবি দেয় না। টেলিকম কোম্পানি বাংলালিংকের এডে পর্যন্ত চলে এসেছে সেই কথা, 'সেই দিন কি আর আছে, দিন বদলাইছে না?' খলিফা অকারণেই ফেসবুকের হোমপেজ স্ক্রল করতে লাগলেন। এক ফাঁকে ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে একটা স্ট্যাটাসও দিতে গেলেন একবার, 'মেঘ পিয়নের ব্যাগের ভেতর মন খারাপের দিস্তা...' পরে থামলেন। তিনি খলিফা মানুষ, এইসব লুতুপুতু পোস্ট দেয়া তাকে মানায় না। খলিফা উজিরকে দ্রুত ডেকে পাঠালেন। -জ্বি, জাহাপনা। -আচ্ছা, ছদ্মবেশ ধারণ করার কী উপায় আছে বলুন তো? -আপনি? ছদ্মবেশ নিবেন? আপনি কি কোথাও অভিনয় করছেন জাঁহাপনা! মাশাল্লাহ, মাশাল্লাহ! জাঁহাপনা বিশেষ বিরক্ত হলেন। এই ছাগলটাকে উজির বানানো বিরাট ভুল হয়েছে। ওর মতামতের ওপর ভরসা করা উচিত না। তবু খলিফা আবারও প্রশ্ন করলেন, 'ফাজলামি মার্কা কথা বলবা না। আমি গণমানুষের মধ্যে মিশতে চাই। তাদের অবস্থা দেখতে চাই। সিরিয়াসলি বলো, ছদ্মবেশ ধারণের সিস্টেম কী কী আছে? কী করা যেতে পারে?' -জাঁহাপনা, আপনি নরমালিই বের হন। ফেসবুকে যারা আপনার এডিট করা ছবি দেখে অভ্যস্ত, কেউ নরমাল লুকে চিনতে পারবেনা।
উজির কষ্টে হাসি চাপা দিয়ে রাখল। তাতে অবশ্য খলিফার বিরক্তি ঠেকানো গেল না। খলিফা উজিরকে চলে যেতে বললেন। উজির শুধু একবার বলে গেলেন, 'জাঁহাপনা, আপনি যখন বের হবেন, ছদ্মবেশে কেন! হাতির পিঠে চেপে রাজ্য ঘুরে আসুন। বিরাট দল নিয়ে বের হয়ে যাই।' খলিফা তীব্র আপত্তি করলেন, 'অবশ্যই না। অকারণেই রাস্তায় ভিআইপি মুভমেন্টের কারণে জ্যাম হোক, আমি চাই না। সাধারণ মানুষের বেশ দেখতে চাই, তারা আসলেই কেমন আছে! আপনি যান, আমিই দেখছি!' উজির যাওয়ার পরেই খলিফা আনিস বিন সাঈদের মাথায় দারুণ এক আইডিয়া আসলো। টি-শার্ট জিন্স সানগ্লাস পরে বেরিয়ে গেলেই তো হয়। সবাই তাকে জাঁহাপনার পোশাকে দেখে অভ্যস্ত। এই ক্যাজুয়াল লুকে কেউ চিনতে পারবে না। যা ভাবা তাই কাজ। খলিফা পুরাপুরি ক্যাজুয়াল লুকের ছদ্মবেশ নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন রাস্তায়। মানুষের জীবন কাছ থেকে দেখতে তিনি উঠে পড়লেন এক লেগুনায়। লেগুনা যাচ্ছিল মহাখালী। তিনি সেখানেই নামলেন। মহাখালী নামতেই তিনি দেখলেন, রাস্তা এখানে ওখানে কাটা। রাস্তা বলা যায় না, মনে হচ্ছে শহরজুড়ে শুধু খাদ। এজন্যই লেগুনায় প্রচন্ড ঝাঁকি হচ্ছিল, বুঝে নিলেন তিনি। রাস্তাঘাটের এ অবস্থা? মানুষ কি তাহলে খুব খারাপ আছে? তিনি সিদ্ধান্তে আসতে পারলেন না। আরও দেখাযাক।
সামনে মহাখালী বাসস্ট্যান্ডের দিকে এগোতেই তিনি দেখলেন, মানুষ ভিড়ভাট্টার মধ্যে খুব কষ্ট করে বাসে উঠছে। কেউ ঝুলে যাচ্ছে, কেউ উঠতে গিয়ে পড়ে যাচ্ছে। বাসগুলোও কিছু দরজা লক করে যাচ্ছে, কিছু মানুষ এমনভাবে তুলেই যাচ্ছে যেন বাস না, সেটা লঞ্চ! খলিফা আবারও চিন্তায় পড়লেন। মানুষ কি তবে দুর্দশাতেই আছে খুব? এত দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয় বুঝি ঠিক হবে না। খলিফা সামনে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিলেন। আরও দেখা যাক। আরেকটু সামনে এগোতেই তিনি দেখলেন, সামনে লেক। কোনো রাস্তা নেই। লেক পার হতে তিনি নৌকায় উঠলেন। নৌকার অন্যান্য যাত্রীদের আলাপচারিতা থেকে তিনি বুঝলেন, লেক না, এটাই আসলে রাস্তা। দুদিন আগে হয়ে যাওয়া বৃষ্টিতে সেই যে কোমরা পানি উঠলো, এখনো নামে নি! খলিফার কপালে দুশ্চিন্তার রেখা আরও একটা বাড়লো! তবে কী... রাজ্যে প্রজারা এতটাই কষ্টে কাটাচ্ছে দিন! খলিফার মন কেঁদে উঠতে চাইলো, কিন্তু তিনি বেগমের সঙ্গে কিছুক্ষণ চ্যাট করে ইমোশন কন্ট্রোল করলেন! নৌকা থেকে নামতেই, খলিফা দেখলেন একটা জায়গা ঘিরে মানুষের খুব জটলা। অনেক মানুষ আগ্রহ করে কী যেন দেখছে। সেখানে কিছু পুলিশও দাঁড়ানো, তারা কী কী যেন সিলসাপ্পড় মারছে, ছবি তুলছে, নোট নিচ্ছে। খলিফা এগিয়ে গেলেন। গিয়ে দাঁড়ালেন সাংবাদিকের ক্যামেরার পাশে। টিভি সাংবাদিক প্রতিবেদন বানাচ্ছিলেন তখন, তার কথা থেকে ঘটনা বুঝতে পারলেন খলিফা। কিন্তু, যেন নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারলেননা!
যেটা ঘিরে এত মানুষের জটলা, সেটা একটা মার্সিডিজ গাড়ি। দেশেরও নয়, অন্য দেশের রাজারা এসে যেই গাড়িতে চড়ে, রাজসভার বিশেষ অতিথিদের জন্য যেই গাড়ির চল রয়েছে, সেই মার্সিডিজ গাড়ি। কে যেন এই গাড়ি রাস্তায় ফেলে দিয়ে গেছে। নাম ধাম কিছুই লেখা নেই, কিচ্ছু না। যেন কদিন ব্যবহার করে ভালো লাগে নি, ফেলে রেখে চলে গেছে, কারো দরকার হলে না হয় নিয়ে যাবে! খলিফা বিস্মিত হলেন! রাজ্যের মানুষ এত স্বচ্ছল, তাদের এত টাকা! কী দারুণ ব্যাপার! এত টাকা মূল্যের যে রাজকীয় গাড়ি, সেটাও রাস্তায় দান করে রেখে গেছে! টিভি রিপোর্টারের রিপোর্ট পড়া থেকে তিনি আরও শুনলেন, গত এক সপ্তাহে দেশে এ রকম কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। এখানে ওখানে পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে মার্সিডিজ গাড়ি! খলিফার চোখে আবেগে পানি চলে এলো! দেশের মানুষ যেন পঙ্খিরাজ এখানে ওখানে দান করে রেখে চলে যাচ্ছে। এত ধন সম্পদ তাদের, তাঁর চেয়েও বড় তাদের মন! খলিফা নিজের ওপর খুশি হলেন, ভাগ্যিস ওসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা দেখে কোনো সিদ্ধান্তে আসেন নি! দেশের মানুষ নিশ্চয়ই বড় ভালো আছে... রাজার হালে কাটছে তাদের দিন! গোলা ভরা ধান আর পুকুর ভরা মাছ না থাকতে পারে, আমাদের রাস্তা ভরে যাচ্ছে দান করা মার্সিডিজে! এই সুদিনের অপেক্ষাতেই তো তিনি ছিলেন! খলিফা উজিরের ফোন বন্ধ পেয়ে মেসেঞ্জারে তাকে টেক্সট করলেন, 'উজির, দ্রুত আমার পনেরোটা মার্সিডিজের কোনো একটা শহরের কোথাও ফেলে রেখে আসো তো! মানুষের সঙ্গে এই মার্সিডিজ দানের উৎসবে খলিফা হয়েও আমি একাত্ম হতে চাই...'! মেসেজ সিন হলো কিনা খলিফা তা খেয়াল করেন নি... আবেগে তাঁর দু চোখ যে ঝাপসা হয়ে এসেছে ততক্ষণে! আজ তিনি সফল, সত্যিকারের সফল!.... .................................................................সংগ্রহ_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার০
1494150532000 ৭ মে ২০১৭*
মকসুদা হালিম: _একটি বেশব্লগ লিখেছে_*
বাংলালিপিতে বানান----------------------------------------------৮_
সৈয়দা মকসুদা হালিম লিখতে গেলে প্রয়োজন হয় বানানের। বানান শব্দটির উৎস সংস্কৃত শব্দ ‘বর্ণন’ থেকে। বানান হলো শব্দমধ্যস্থ বর্ণসমূহের বিশ্লেষণ বা ক্রমিক বর্ণন। এতে প্রতিভাসিত হয়ে ওঠে একটি বস্তু বা ভাব বা ক্রিয়ার মূর্তি বা তার সংকেত। এই বর্ণ-বিশ্লেষণ বা বর্ণের ক্রমিক বর্ণন শুদ্ধ হওয়া জরুরি। শব্দের বর্ণ-বিশ্লেষণের ক্রমের বিপর্যয়ে বা অন্য কোনো ভুল বর্ণের প্রয়োগে সমগ্র শব্দচিত্র বা শব্দ-সংকেত বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। একইসাথে বিপর্যস্ত হয় শব্দার্থের ব্যঞ্জনা। এ কারণে শব্দের প্রকৃত অর্থব্যঞ্জনার প্রতি লক্ষ করে উচ্চারণশুদ্ধতা যেমন দরকার, শব্দের বানান বা ক্রমিক বর্ণ-বিশ্লেষণের শুদ্ধতাও তেমনি অপরিহার্য। ‘বানান’ শব্দটি নিয়ে সংস্কারপন্থী এবং রক্ষণশীল পণ্ডিতদের মধ্যে এক সময় ব্যাপক তর্কযুদ্ধ হয়েছিল। ‘একদিকে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধকারী দলের মুখপাত্র অধ্যাপক শ্রীদেবপ্রসাদ ঘোষ আর অন্যদিকে অমিতপ্রতিভা সর্ববিদ্যাবিশারদ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সংস্কার সমিতি পরিষ্কারভাবে বলে দিলেন, ‘বানান’ শব্দের বানান লিখতে হবে ‘দন্ত্য-ন’ দিয়ে―‘মূর্ধন্য-ণ দিয়ে নয়। রক্ষণশীলরা প্রতিবাদ জানিয়ে বললেন, বর্ণন শব্দের তদ্ভব রূপ হবে ‘বাণান’―‘বানান’ নয়। তাঁরা প্রশ্ন তুললেন, যেহেতু মূল শব্দের মধ্যবর্তী হরফটি মূর্ধন্য-ণ, তাই দন্ত্য-ন ওর ঘাড়ে চাপবে কোন যুক্তিতে? সংস্কারপন্থীরা জবাব দিলেন, ‘আমরা ভাষাকে জলবৎ তরলং করার পথই যখন ধরেছি তখন কোনো জটিলতার আবরণ সেখানে থাকবে না।’ তাই এ জাতীয় তদ্ভব শব্দে (যেমন―স্বর্ণ > সোনা, কর্ণ > কান, অগ্রহায়ণ > অঘ্রান, গৃহিণী > গিন্নি) কেবল দন্ত্য-ন ব্যবহৃত হবে। পরবর্তীতে এ যুক্তিই প্রতিষ্ঠা পায়। এভাবে ‘বর্ণন’ থেকে ‘বানান’ শব্দটি সৃষ্টি হয়।ক্রমশঃ
_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ৪ _
_|_ কমেন্ট ১ _|_ শেয়ার১
1469250462000 ২৩ জুলাই ২০১৬*
শপাহলিক: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
ক্রেডিট কার্ডের মত পাতলা ফোন রাখতে পারবেন মানিব্যাগেও! _ ফোনটি কিনতে এখানে ক্লিককরুন
ক্রেডিট কার্ডের মত পাতলা ফোন বাজারে এসেছে। যার আয়তন ও পুরুত্ব ক্রেডিট কার্ডের মত। এই ফোন আপনার মানিব্যাগ কিংবা ওয়ালেটে ক্রেডিট কার্ডের মতই রাখা যাবে। হালকা এবং পাতলা হওয়ার কারণে এই ফোন বহন করাও সহজ। পাতলা ও ছোট আকারের এই ফোনটি প্রথমে উৎপাদন করেছে আইকার্ড ফোন নামের একটি প্রতিষ্ঠান তবে বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ফোন তৈরী করছে। ই-কর্মাস ওয়েবসাইটগুলো এই ফোনগুলো বিক্রি করছে। মিনি কার্ড মোবাইল ফোন: ফোনটি কিনতে এখানে ক্লিককরুন
আইকার্ড ফোনের সবচেয়ে পাতলা ফোনটি হলো ৪.৮ মিলিমিটার পুরুত্বের। এটাকে বলা হচ্ছে মিনি সেল ফোন। প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানটির দাবি এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা ও ছোট মোবাইল ফোন। ফোনটি এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ভাইব্রেশন রিংটোনও আছে। এটিতে ইংরেজি এবং রুশ কিবোর্ড রয়েছে। এছাড়া ফোনটি মাল্টি ল্যাংগুয়েজও সমর্থন করে। ফোনটিতে এফএম রেডিও রয়েছে। ব্যাটারি ব্যাকআপ দিবে প্রায় ৫ ঘন্টা। দাম মাত্র ১৫৫০টাকা।
ফোনটি কিনতে এখানে ক্লিককরুন
বর্তমানে আরো বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান এ ধরনের কার্ড মোবাইল তৈরী করেছে। যে ফোনগুলোতে বিশেষ ফিচার হিসেবে রয়েছে, ব্লুটুথ, শক ফাংশন, মেসেজ, এমপিথ্রি ফাংশন এবং এফএম রেডিও রয়েছে। ফোন গুলোতে ব্যাটারি রয়েছে ৩২০ মিলিঅ্যাম্পায়ার আওয়ারের। ব্যাটারিতে একবার চার্জ দিলে ৪-৫ ঘণ্টা কথা বলা যাবে। অন্যদিকে এটি ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত একটানা স্ট্যান্ডবাই মোডে সচলথাকবে।
ফোনটি কিনতে এখানে ক্লিককরুন
ফোনটি
কেনার খায়েস যদি কারো জাগে তারা মিনি এই ফোনটি কেনার জন্য ঢুঁ মারতে পারেন দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিংমল আজকের ডিলের ওয়েবসাইটে।
_
_*কার্ডমোবাইল* *মোবাইল* *পাতলামোবাইল* *স্মার্টশপিং* *ফিচারফোন* _ সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ৭ _
_|_ কমেন্ট ৩ _|_ শেয়ার০
1464602902000 ৩০ মে ২০১৬*
খুশি: _একটি বেশব্লগ লিখেছে_*
কমদামে মনের মত এলইডি টিভি!!_
এলইডি টিভির অস্থির কালেকশন সিআরটির যুগ শেষ! এখন এলইডি টিভির যুগ। সুন্দর এবং স্বচ্ছ ছবির জন্য এলইডি টিভির বিকল্প নেই। কিন্তু অনেকেরই ভাবনা, এলইডি টিভির দামটা অনেক বেশী। দাম একটু বেশি এটা ঠিক কিন্তু কমদামেও ভাল মানের আকর্ষনীয় এলইডি টিভি পাওয়া যায়। বতর্মান বাজারে টিভিগুলো ধুমছে বিক্রি হচ্ছে। চলুন সাশ্রয়ী মূল্যের কিছু এলইডি টিভির কালেকশন দেখে নেই। শার্ক এলইডি টিভি কিনতে ক্লিক করুন সবচেয়ে কমদামে বর্তমান বাজারে পাচ্ছেন শার্কের এলইডি টিভি। আকর্ষনীয় ডিজাইন আর শতভাগ ঝকঝকে ছবির নিশ্চয়তা পেতে আপনার ঘরে আজই নিয়ে নিতে পারেন শার্ক এলইডি টিভি। কম্পিউটার মনিটরের বিকল্প হিসেবেও এই টিভি ব্যবহার করতে পারবেন। টেলিভিশনটিতে হাই রেজুলেশন ছবি দেখা যাবে। রয়েছে ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ডিসপ্লে ও স্লিম ডিজাইন। এইচডি স্পিকারের কোমল সাউন্ড সিস্টেমের নিশ্চয়তা তো আছে। থাকছে ১ বছরের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি এবং ১০ বছরের সার্ভিস ওয়্যারেন্টি স্যামসাং এলইডি টিভি কিনতে ক্লিক করুন জনপ্রিয় ব্র্যান্ড স্যাংমসাং এর ৩২ ইঞ্চি এলইডি টিভি এখন পাচ্ছেন মাত্র ২৪ হাজার টাকায়। ঝকঝকে ছবি আর ক্রিস্টাল ক্লিয়ার সাউন্ডের নিশ্চয়তা দিচ্ছে এই টিভিটি শোবার ঘর কিংবা ড্রয়িং রুমের জন্য এই টিভিটি পারফেক্ট। এটি আপনার চোখের উপর তেমন কোন প্রভাব ফেলবে না। ৩২ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজের এই টিভিটির ডিসপ্লে রেজুলেশন 1366 x 768 HD। স্লিম ডিজাইনের এই টিভিটিতে রয়েছে অটো ভলিউম লেভেলার। AV, USB and HDMI ইন্টারফেস সাপোর্টেড। থাকছে ৫ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি। PROSE এলইডি টিভি কিনতে ক্লিক করুন বর্তমান বাজারে কমদামী স্মার্ট টিভি গুলোর মধ্যে PROSE এলইডি টিভি অন্যতম। ঝকঝকে ছবি আর আকর্ষণীয় স্লিম ডিজাইনের কারনে এটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।১৯ ইঞ্চি মনিটরের এই টেলিভিশনটির দাম মাত্র ৭,৮০০ টাকা। এই এলইডি টিভিটিতে রয়েছে ১৪৪০ x ৯০০ পিক্সেল ডিসপ্লে রেজুলেশন। USB, D-Sub, HDMI and HDMI ইন্টারফেস সাপোর্টেড। প্যানেল সহ এই এলইডি টিভিতে ১ বছরের ওয়ারেন্টিরয়েছে।
এলজি এলইডি টিভি কিনতে ক্লিক করুন এলজি ব্র্যান্ডের এমটি৪৫ মডেলের ২০ ইঞ্চি এলইডি টিভি এখন মাত্র ১১,৯৯৯ টাকায় কিনতে পারবেন। ঝকঝকে ছবি আর ক্রিস্টাল ক্লিয়ার সাউন্ডের নিশ্চয়তা দিচ্ছে এই টিভিটি শোবার ঘর কিংবা ড্রয়িং রুমের জন্য এই টিভিটি পারফেক্ট। টেলিভিশনটির ডিসপ্লে রেজুলেশন- 1366 x 768 HD । রয়েছে ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ডিসপ্লে ও স্লিম ডিজাইন। কোথায় পাবেন? কিনতে ক্লিক করুন রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বড়বড় টিভি শো রুম ও ব্র্যান্ড গুলোর নিজস্ব আউটলেট থেকে টিভি গুলো কিনতে পারবেন। যারা মার্কেটে গিয়ে ঝামেলায় পড়তে চান না তারা ঘরে বসে আকর্ষনীয় দামের এই এলইডি টিভি গুলো দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিংমল আজকের ডিলের ওয়েবসাইটে গিয়ে পছন্দমত অর্ডার করে কিনে নিতে পারবেন। আপনার চাহিদা মত দেশের যে কোন প্রান্তে তারা আপনার পন্যটি পৌঁছে দেবে। এতে আপনার বহন করার ঝামেলাটাও কমে যাবে। সবধরনের টিভি কিনতে এখানে ক্লিক করুন_
_*এলইডিটিভি**টিভি*
*স্মার্টশপিং*_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার০
1470035076000 ১ অগাস্ট ২০১৬*
OSMAN: _একটি বেশব্লগ লিখেছে_*
রোহিঙ্গারা রুখে দাঁড়াওএকবার _
এই
অযাচিত-অসংলগ্ন-অমানুষিক নির্যাতনের ইতিহাস দু-একদিনের নয়; শত শত বছর ধরে বয়ে চলা পুরোনো এক অন্ধকার অধ্যায়ের নাম রোহিঙ্গা নিপীরণ। এভাবেই তোমাদের প্রতিটি প্রজন্মের দুর্বিসহ জন্ম-মৃত্যু ঘটে চলেছে। চোখের সামনে গণহত্যার চাক্ষুস নিদর্শন দেখেছো, এখনও দেখছো প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। জাহান্নামের আগুনের লেহিহান শিখা দেখনি; দেখেছো চোখের সামনে ভষ্মিভূত হতে আপনজনদের। শেষ বিচারের ফয়সালা দেখনি; দেখেছো নোবেল শান্তি বিজয়ী সূচির নির্মম-নির্দয় অবিচার। বর্মিরা তোমাদের মানুষ নয় কীটপতঙ্গ মনে করে। তাইতো প্রতিনিয়ত দেখছো জ্বালিয়ে-গলিয়ে-চাকায় পিষ্ট করে ফেলা দু:গন্ধময় বিভৎস মৃতদেহ। খাকি পড়া ভদ্ররলোকেরা তোমাদের খাওয়ার উপাদান মনে করে; তাইতো গরু-ছাগল-মুরগীর মতো কেটে কেটে টুকরো টুকরো করে। তোমরাতো মানুষ না, তাই তোমাদের অমানুষের কাতারে ফেলে পুঁতে রাখে; যদি দু:গন্ধ ছড়ায় এই ভয়ে। শান্তির অমিয় সুরা ওরাই পান করেছে; তাই শান্তির বাণী শুধু ওদের মুখশ্রী আশ্রিত জিহ্বায় মানায়। তোমরা শান্ত বর্মি দেশে কেন অশান্তির সৃষ্টি করছো? খাকিরা বলে, তোমরা সন্ত্রাসী। অবশ্য ভাটির দেশের অনেকেও এমনটাই ভাবে। নীচু লোকদের কথার চেয়ে উঁচু দরে বসবাসকারীদের কথাকে বিশ্বাস করাটাই অনেকের কাছে সমীচীন মনে হয়। তাই নির্বোধের মতো তোমাদের নয় শান্তির দূত সূচিদের কথাই বিশ্বাস করে ধরে নেয়; তোমরা রোহিঙ্গারাই যত নষ্টের গোড়া। তাই উচ্ছেদ করতে আপত্তি কোথায়? বর্মি আর্মিরা রোহিঙ্গা নিধনে নতুন গুয়াতেনামার সূচনা ঘটিয়েছে। বেশ করেছে। কেন তোমরা সেখানে অশান্তি সৃষ্টি করছো? এত নির্মম অত্যাচার সহ্য করেও কেন তোমরা জেগে ওঠো না? তোমরা কি জানো না, যে হারে সবাই তাকে হারায়? তোমরা কি জানো না, বিজয়ীর গলায় একটি নয় শত শত মালা চরায়? হেরে যাওয়াদের কেউ হাত বাড়িয়ে তুলতে যায় না; ‘হেরো হেরো’ বলে চ্যাঁচিয়ে সারাপাড়া মাথায় তোলাটাই এ সমাজের রীতি-নীতি ও নিয়ম। এতএত দুর্বিষহ সীমাহীন দুর্ভোগের ভেতর দিয়েই এগিয়ে চলছে তোমাদের জীবন। দেখো, তবুও বিরূদ্ধ নিন্দুকের অভাব নেই তোমাদের নিয়ে কুৎসা রটাবার। স্বদেশে নয় পর দেশের কথা বলছি। যে দেশে আশ্রিত সে দেশের কথা বলছি। এখানেও তোমাদের লাঞ্ছনা-বঞ্চনার পক্ষে-বিপক্ষে সান্তনা-গঞ্জনা শোনা যায়। কেন তোমরা আশ্রিত? কেন তোমরা উঠে দাঁড়াতে পারো না, বলতে পারো না, নিজেকে রক্ষা করতে পারো না? তোমরাতো একা নও। মৃত্যুর সান্নিধ্যে তোমাদের চেয়ে বেশি কাদের দেখা হয় সকাল-বিকাল-সন্ধ্যা কিংবা রাত-বিরাতে? তবে কিসের ভয় তোমাদের? রুখে দাঁড়াও একবার। দেখবে পেছনে হাজার হাজার অদৃশ্যশক্তি হাজির শুধু তোমাদের জন্য। ভীতু-কাপুরুষ না হয়ে, নির্ভরশীলতা বন্ধ করে উঠে দাঁড়াও। এটাইতো চাইছেন তোমাদের কাছে পরম পরাক্রমশালী। যতক্ষণ তোমরা তা করবে না; ততক্ষণ তিনিও তোমাদের সাহায্যে হাত বাড়াবে না। তোমরা কি এটাই চাও যে এভাবে আলোচিত-সমালোচিত হয়েই জীবন কাটাতে? তবে জেনে রাখো, দুর্বলের জন্য সবার করুণা হয়, আফসোস হয়; ব্যস এটুকুই। বাঁচতে হলে বাঁচার মতো বাঁচো। আর যদি জিততে চাও; তাহলে বীরের মতো লড়াই করে মরো। আমাদের যদি থাকে সাহসিকতার-৭১; তবে তোমাদেরও কেন নয় ১৭-১৮ কিংবা ১৯।_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ১ _|_ শেয়ার২
1505189744000 ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭*
শপাহলিক: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
৫০% ক্যাশব্যাকে কিনে ফেলুন আকর্ষণীয় এই ১০টিশাড়ি! _
শীতের শুরুতে কেনাকাটায় বছরের সেরা অফার ক্যাশব্যাকের ছড়াছড়ি নিয়ে হাজির হয়েছে দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপিংমল আজকেরডিল। বাঙ্গালি নারীর চিরচেনা ঐতিহ্য আর রূপের ঝলকানির ঝলক বৃদ্ধিতে শাড়ীর কোন বিকল্প নেই। বাঙ্গালি নারীর চাহিদার কথা চিন্তা করেই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শপিংমল আজকের ডিল আকর্ষণীয় এই শাড়িগুলোতে দিচ্ছে ৫০% ক্যাশব্যাক। চলুন এক পলকে শাড়ি গুলো দেখে নেই।০১.
------------------------- -------------------------০২.
-------------------------০৩.
------------------------- -------------------------০৪.
------------------------- -------------------------০৫.
------------------------- -------------------------০৬.
------------------------- -------------------------০৭.
------------------------- -------------------------০৮.
------------------------- -------------------------০৯.
------------------------- ------------------------- শাড়িগুলো কিনতে কননেন্টটির ছবিতে ক্লিক করুন। অথবা আজকের ডিলের ক্যাশব্যাক অফার থেকে ঘুরেআসুন
।
_
_*শাড়ি*
*ক্যাশব্যাক* *স্মার্টশপিং*_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার০
1479374794000 ১৭ নভেম্বর২০১৬
*
ঈশান রাব্বি: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
টাইটানিক থেকে পাঁচগুণ বড়জাহাজ _
বিশ্ববাসীর কাছে টাইটানিক ইতিহাস হয়ে আছে তার বৃহৎ অাকৃতি এবং মর্মান্তিক পরিসমাপ্তির জন্য। সেই সময়কার অনেকে বলেছিলেন টাইটানিকের মত বড় জাহাজ বানানো অনেকটা অসম্ভব। তবে এখন আর সেই যুগ নেই। আধুনিকতার এ যুগে তৈরি হয়েছে টাইটানিকের চেয়ে ৫ গুণ বড় জাহাজ। আর তা সমুদ্রে যাত্রা শুরু করবে কাল থেকে। রোববার ফ্রান্স থেকে ইংল্যান্ডের উদ্দেশে শুরু হবে এ যাত্রা। ১৬ তলা উঁচু আর ৩৬২ মিটার দীর্ঘ জাহাজটির নাম হারমোনি অফ দ্যা সিস। মার্কিন প্রতিষ্ঠান রয়্যাল ক্যারিবিয়ানের জন্য এই প্রমোদতরী নির্মাণ করেছে ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠান এসটিএক্স। বিলাসবহুল প্রমোদতরী মানেই টাইটানিক। ১৯১২ সালে সাগরে পাড়ি জামনো জাহাজটির পরিণতি সুখকর না হলেও এখনো বিশ্বের বড় জাহাজ বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে টাইটানিকের ছবি। এবার সেই টাইটানিকের চেয়ে ৫ গুণ বড় জাহাজ নিয়ে এলো যুক্তরাষ্ট্রের রয়্যাল ক্যারিবিয়ান প্রতিষ্ঠান। যার নাম হল হারমোনি অব দা সিস। এর ১৬টি তলায় একসঙ্গে ভ্রমণ করতে পারবে ছয় হাজার যাত্রী। তাদের সেবা দিতে জাহাজে থাকবে দুই হাজারক্রু।
আইফেল টাওয়ার দেখতে প্যারিসে আনাগোনা চলে সারা বছর। সেই আইফেল টাওয়ারের চেয়েও এই জাহাজের দৈর্ঘ্য ৫০ মিটার বেশি। লম্বায় ৩৬২ মিটার আর উচ্চতা ৭০ মিটার। নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১১০ কোটি ডলার। রোপ স্লাইড, মিনি গল্ফ, ক্যাসিনো, প্রায় দেড় হাজার আসনের থিয়েটার, চোখ ধাধানো সব আয়োজনের পসরা রয়েছে এই প্রমোদতরীতে। রয়েছে ১২ হাজার প্রজাতির গাছপালা। অন্যতম আকর্ষণ দশ তলা বিশিষ্ট ওয়াটার স্লাইড। যুক্তরাষ্ট্রের রয়্যাল ক্যারিবিয়ান কোম্পানির জন্য, ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে, প্রায় সোয়া লাখ টন ওজনের জাহাজটির নির্মাণ শুরু করে ফ্রান্সের জনপ্রিয় নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এসটিএক্স। আড়াই হাজার শ্রমিকের এক কোটি কর্মঘণ্টায় শেষ হয় কাজ_
_*টাইটানিক**জাহাজ* _
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ৩ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার০
1463291415000 ১৫ মে ২০১৬*
দীপ্তি: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
মুখরোচক ওটস ভেজিটেবল টিক্কা _ ওজন কমাতে চাইলে কাবাব, টিক্কা, বিরিয়ানিকে বাই বাই বলে বেছে নিতে হয় বিস্বাদ খাবার ওটসকে। তবে শরীরে ক্যালোরি ঝরাতে চোখ মুখ নাক আর ভ্রু কুঁচকিয়ে হলেও আমাদের গলাধঃকরণ করতেই হয় ওটসকে। তবে এখন থেকে টিক্কা বা কাবাব খেয়েই হবে ওজন কমানোর অভিযান আর সাথে ওটস তো থাকবেই থাকবে। ওটস এবং সবজি দিয়ে তৈরি করুন কম ক্যালরির খাবার। কারণ ওটসের মতো বিস্বাদ খাবারে টুইস্ট আনতে একটু স্পেশাল রেসিপি থাকছে আপনার জন্য। যার নাম 'ওটস ভেজিটেবল টিক্কা' চলুন শিখিয়ে দেই আপনাকে পুরো রেসিপিউপকরণ
১ কাপ ওটস। ১/৪ কাপ গাজর, কুচি করা। ১/৪ কাপ বাঁধাকপি, কুচি করা। আধা কাপ আলুসেদ্ধ। ১টি মাঝারি আকারের পেঁয়াজ, মিহি করে কুচি করা। আধা চা-চামচ ম্যাগি স্বাদে ম্যাজিক বা ম্যাগি নুডুলস মশলা। ১ টেবিল-চামচ লেবুর রস। ১ টেবিল-চামচ কাঁচামরিচ কুচি বা স্বাদ মতো। ধনেপাতা, কুচি করা (ইচ্ছে মতো)। আধা চা-চামচ আদাবাটা। সামান্য দুধ। কাবাব গড়িয়ে নেওয়ার জন্য ওটস পরিমাণ মতো। পরিমাণ মতো তেল, ভাজারজন্য।
প্রণালী দুধ, তেল আর ওটস বাদে, বাকি সব উপকরণ একটি বড় বাটিতে নিয়ে ভালো মতো মাখিয়ে ১৫ মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে। এরপর মিশ্রণটি হাতের তালুতে অল্প অল্প করে নিয়ে গোল করে চেপ্টা আকার দিন। এরকম ছয় থেকে আটটি কাবাব হবে। প্যানে খুব সামান্য তেল দিন। কাবাবগুলো প্রথমে দুধে ডুবিয়ে এরপর ওটসে গড়িয়ে নিয়ে ভাজুন। দুই পাশ বাদামি রং হয়ে আসলে নামিয়ে ফেলুন। গরম গরম কাবাব, ধনেপাতার চাটনি অথবা টমেটো সস দিয়ে পরিবেশন করুন।_
_*ওটসটিক্কা* *ভেজিটেবলটিক্কা* *টিক্কা* *কাবাব* *রেসিপি**ওটস* _
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ১ _|_ শেয়ার০
1484714218000 ১৮ জানুয়ারি২০১৭
*
শপাহলিক: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর গল্প: যেভাবে অনলাইন ফ্যাশন ব্যবসায়ী হয়ে উঠলেন আলভিনা আক্তার _ আলভিনা আক্তার, আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর প্রতিষ্ঠাতা এবং ইন্টারনেট ফ্যাশন সেলারের নতুন একজন উদ্দ্যোক্তা। যখন তিনি অনলাইন শপ খুলতে চাচ্ছিলেন তখন পৃথিবী ব্যাপী ইন্টারনেটে কিভাবে পণ্য বিক্রি হয় এসম্পর্কে তার তেমন কোন ধারণাই ছিলনা। তিনি অন্যরকম গুপের ৩ মাস ইর্ন্টানশীপ করার সময় প্রথম জানতে পারে কিভাবে মানুষ ফেসবুক এবং আজকেরডিলের মত অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে। সেখান থেকে তিনি ব্যবসা শুরু করার অনুপ্রেরণা পান। কনটেন্টটি স্পন্সরড করেছে আজকেরডিল আলভিনা ব্যবসায়িক পরিবার থেকেই উঠে আসা একজন উদ্দ্যোমী নারী। তার পরিবার প্রায় ২৫ বছর ধরে পোশাকের ব্যবসার সাথে জড়িত আর সে কারনেই তার এসম্পর্কে কিছুটা ধারণা আগে থেকেই ছিলই। অনেক চিন্তা ভাবনার পরে তিনি ডিজিটাল কমার্সের সিদ্ধান্ত নিলেন, প্রথমে তিনি ধারণা নেওয়ার জন্য অনলাইন থেকে পণ্য কিনতেন, কিভাবে তারা এগুলো বিক্রি করে সে সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তার নিজের ফেসবুক পেজ খোলার আগে তিনি অনেকগুলো ফেসবুক পেজ থেকে এফ কমার্স সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নিয়েছেন। বর্তমানে আলভিনা'স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড এর ফেসবুক পেজে প্রায় ১ লাখের উপরে ফলোয়ার। সে তার পণ্যগুলো আজকেরডিলের মাধ্যমেও বিক্রি করে। আমরা সম্প্রতি আলভিনা আক্তারের সাথে কথা বলেছি, তার ব্যবসায়িক পথচলা সম্পর্কে আরও জানতে চেয়েছি। ব্যবসা এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে তিনি কি ভাবছেন সে কথাগুলোই আমাদের বলেছেন। আলভিনার জন্ম ও বেড়ে উঠা ঢাকায়। তিনি বদরুন্নেসা সরকারি গালর্স কলেজ থেকে অনার্স শেষ করার পর মাস্টার্সে অধ্যায়নরত। কিছুটা অপ্রত্যাশী ভাবেই তিনি অনলাইন ব্যবসা শুরু করেন। তার অনার্স ডিগ্রির অংশ হিসাবে 'অন্যরকম' গ্রুপে তিন মাসের ইন্টার্নশিপ করেন, যেখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আলভিনা'স ফ্যাশান ওয়ার্ল্ডের অনলাইন অপারেশন শুরু করেন। তিনি বিভিন্ন অনলাইন ইকমার্স সাইট ও ফেসবুক পেজ থেকে ধারনা নিয়ে তারপর তার বিজনেস পেজ ওপেন করেন। ২০১২ সালে ফেসবুক পেজ ওপেন করার পর ব্যপক সাড় পেলে তিনি এ ব্যবসায় আরও আগ্রহী হয়ে ওঠেন। খুব অল্প সময়ে তার পেজে ৪০০০ লাইক পেয়েছিলেন। বুস্টিং এবং ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে আস্তে আস্তে তিনি ব্যপক ভাবে জানতে পারে। শুরুতে তার উচ্চ লাভের আশা ছিলনা। চেষ্টা ছিল কিভাবে ভালো মানের পন্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানো যায়। এই চেষ্টাটাই তাকে সফল করে তুলতে সাোয্য করেছিল। ২০১২ সালে ঈদের সময়ে তার পেজ থেকে প্রচুর পণ্য বিক্রি হয়। যেহেতু, তার পরিবার কাপড়ের ব্যবসা করে এজন্যই সে অন্য সাই্টগুলোর থেকে কম দামে পণ্য গ্রাহকদের কাছে তুলে দিতে পারে। বর্তমানে আজকেরডিলের মাধ্যমেও তার পণ্য বিক্রি করছে। আলভিনা আজকেরডিলের একজন সফল মার্চেন্ট। পারিবারিক ভাবে পোশাক ব্যবসার সাথে জড়িত থাকার কারণে এই ব্যবসাটি তার কাছে খুবই সহজ ছিল। এটার জন্য খুব বড় বিনিয়োগ প্রয়োজন হয়নি। আলভিনা’স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ড নিজেরাই ডিজাইন করে শাড়ি বিক্রি করে। ২১ ফেব্রয়ারিতে তার ডিজাইন করা শাড়ি দেশ ও দেশের বাইরে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। পরবর্তীতে ঈদ-উল-ফিতরে তারা ৫৬ রকমের শাড়ি বের করেছিলে। কনটেন্টটি স্পন্সরড করেছে আজকেরডিল বর্তমানে যাত্রাবাড়ী, নারায়ণগঞ্জ ও ধানমন্ডিতে তাদের ৩ টি কারখানা রয়েছে, যেখানে ১৫ জন লোক কাজ করে। এ ছাড়াও, আমরা অফিসে ৯ জন রয়েছে যারা অপারেশন পরিচালনা করে থাকে এবং ২ জন কাস্টমার রিলেশন অফিসার রয়েছে যারা লজিস্টিক হেল্পকরে।
বিভিন্ন উৎসবে তারা প্রতিমাসে প্রায় ২০০০ থেকে ২৫০০ পিছ পণ্য বিক্রি করে এবং অন্য সময়ে মাসে গড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ কপি পন্য বিক্রি করে। গ্রাহকদের ধরে রাখার জন্য তারা তাদের পণ্যে খুব একটা লাভ করে না। আলভিনাস ফ্যাশন ওয়ার্ল্ডের এখনো কোন ওয়েবসাইট নেই। তারা ফেসবুক পেজ এবং আজকেরডিলের মাধ্যমে তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। আজকেরডিলের সাথে তাদের ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা বেশ ভালো। গত দুই বছর ধরে তারা আজকেরডিলের মাধ্যমে ব্যবসা করে যাছে। ফেসবুকের পর থার্ড পার্টি মার্কেটপ্লেস হিসেব আজকেরডিল অন্যতম। কাস্টমারদের আস্থা ধরে রাখাই আলভিনা’স ফ্যাশন ওয়ার্ল্ডের একমাত্র গোল এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। তারা বিশ্বাস করেন, গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করলেই ইকমার্স ব্যবসায় প্রসার লাভ করা সম্ভব। আলভিনার পরামর্শঃ যখন কেউ আমার কাছে আসে তখন আমি যতটা সম্ভব সাহায্য করার চেষ্টা করি। একটি সমস্যা, ব্যবসা শুরুর ২-৩ মাসের মধ্যে পণ্য কম বিক্রি হওয়ায় অনেকেই তিরস্কার তাচ্ছিল্য করে কিন্তু একটি ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য ২-৩ মাস খুব কম সময়। একটি টিপস, ব্যবসা শুরু করার সময় অবশ্যই দীর্ঘসময় টিকে থাকার মাইন্ডসেট আগে থেকেই রাখতে হবে। দীর্ঘদিন ধরে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এজন্য ধৈর্য্য ধরতে হবে। মনে রাখবেন, কিছুই রাতারাতি হবে না। প্রতিটি ব্যবসাই সফল হবে না। আপনার ধৈর্য আপনাকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে।_
_*আলভিনা’সফ্যাশনওয়ার্ল্ড* *ফিউচারস্টারটআপ* *উদ্দ্যোক্তা* *স্পন্সরডকনটেন্ট**বেশতো* _
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ৪ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার০
1505373127000 ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭*
মকসুদা হালিম: _একটি বেশব্লগ লিখেছে_*
সাহিত্য---------মেঘনাদ বধ মহাকাব্যে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাব...... ....২ সৈয়দা মকসুদা হালিম মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদ বধ’ কাব্যের ভাবাকাশ, চরিত্র সৃজন, ও গঠনকৌশলে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য প্রভাব । ইংরেজী ভাষায় ও সাহিত্যে মাইকেলের অধিকার ছিলো প্রশস্ত, অনুরাগও ছিলো গভীর। সেই সঙ্গে গ্রিক, ল্যাটিন আয়ত্বকরে ইউরোপীয় সাহিত্যের অমরাবতীতে তিনি আমন্ত্রিত হয়েছেন, তৃপ্ত হয়েছেন সেখানকার অমৃতরস ভোগে! “মাতৃভাষায় তিনি এমন একটি আবাহন করলেন যে কাব্যে স্খলিত জাতির প্রথম পদচারনার ভীরু সতর্কতা নেই। এই কাব্যের বাহিরের গঠনে আছে –বিদেশীয় আদর্শ, অন্তরে আছে কৃত্তিবাসী বাঙ্গালির কল্পনার সাহায্যে মিল্টন-হোমারের প্রতিভার অতিথি সৎকার।”—রবীন্দ্রনাথের এ সুচিন্তিত মন্তব্যে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় কয়েকটি সূত্র পেয়ে থাকি। মেঘনাদ বধ কাব্যে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য উভয়ের প্রভাব পড়েছে। সে প্রভাব সর্বব্যাপী কাব্যের বিষয়বস্তুর উপস্থাপনে, প্রকাশণে ও কবির মানসিকতায়। এর সাহায্যে কবি ‘মধুচক্র’ রচনা করেছেন যা ‘ম্যাকানিক্যাল মিক্সচার না হয়ে ক্যামিক্যাল মিক্সচার হয়েছে। মেঘনাদ বধ কাব্যের কাহিনী রামায়ণ থেকে গৃহীত। লঙ্কার যুদ্ধে মেঘনাদের পতনই এ কাব্যের উপজীব্য। এ কাহিনী বাল্মীকিতে আছে, কৃত্তিবাসেও আছে। মধুসূদন এ বিষয়বস্তুর কোনো পরিবর্তন করেন নি কিন্তু এর অন্তরধর্মে অনেক পরিবর্তন এনেছেন। সে পরিবর্তন পাশ্চাত্যপ্রভাব জাত। গ্রীক ট্র্যাজেডির ভক্ত পাঠক মাইকেল রাবণের মধ্যে আবিষ্কার করেছেন দৈবাহত মানুষের তিলে তিলে পরাজয়! রামায়ণেও রাবণ সবংশে নিহত হন এবং তার পতনে পাঠক আনন্দবোধ করে। কারণ সে দেখে পাপী তার সমুচিত ফল ভোগ করছে। কিন্তু মাইকেলের রাবণকে এক কথায় পাপী বলার জো নেই। এ রাবণ কেবল রাজা নন, সুকৌশলী শাসক। বাৎসল্যময় পিতা, স্নেহার্দ্র ভ্রাতা, দৈব-বিনীত মর্তের মানুষ, নিষ্ঠাবান গৃহস্থ ও সর্বোপরি এক অসীম শক্তিশালী পুরুষ! মধুসূদন রাবণকে কাঁদিয়েছেন, কিন্তু তা অনুতপ্ত পাপীর বিলাপ নয়, তা নিয়তি তাড়িত ভাগ্যাহত মানুষের ক্রন্দন। তার শক্তি ও পৌরুষের সীমা নাই, অনন্ত সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও তাকে দিন দিন হীনবল হতে হয়েছে, চোখের সামনে সাজানো বাগান শুকিয়ে যাচ্ছে। রাবণ বুঝতে পারছে ,এটা নিয়তির লীলা। এই অদৃশ্য বিধি বিধানকে সে গভীর দীর্ঘশ্বাসে মর্মে মর্মে উপলব্ধি করছে। রাবণের এই ব্যর্থতাজণিত ক্ষোভ- তার এই নিদারুণ ট্র্যাজেডি; দৈব ও __
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ৪ _|_ শেয়ার০
1462181304000 ২ মে ২০১৬*
ডিবি ডলফিন: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
আপনার পছন্দের ম্যাটেসটি দেখতে ক্লিক করুন..... http://dolphinfoam.com/category/all-mattress/?product_count=24_
_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ১ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার০
1471065986000 ১৩ অগাস্ট২০১৬
*
উদয়: _একটি বেশব্লগ লিখেছে_*
মেডিক্যালে ভর্তির যাবতীয় খুঁটিনাটি তথ্য _ এই মাসের ২ তারিখ থেকে অনলাইনে প্রবেশপত্র পাওয়া যাচ্ছে। যারা এখনো প্রবেশপত্র সংগ্রহ করো নি, তারা আবেদনের সময় সরবরাহকৃত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে http://dghs.teletalk.com.bd/ এই ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নাও। পরীক্ষার হলে শুধু প্রবেশপত্র নিলেই হবে না, নিতে হবে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্ডটিও। কেন্দ্রের নাম ও কোড নম্বরও পাওয়া যাবে এসএমএসের মাধ্যমে। পরীক্ষার পদ্ধতি: পরীক্ষা ১০০ নম্বরের হলেও মেধা তালিকা করা হবে ৩০০ নম্বরের ভিত্তিতে। ২০০ নম্বর আসবে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ থেকে। এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ১৫ গুণ (জিপিএ ৫ হলে ৭৫ নম্বর) এবং এইচএসসির জিপিএর ২৫ গুণ যুক্ত হবে ভর্তি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে। পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরের ওপর। এক ঘণ্টার মধ্যে ১০০টি বহুনির্বাচনী প্রশ্নে এই পরীক্ষা হবে। জীববিজ্ঞান থেকে ৩০টি প্রশ্ন, রসায়ন থেকে ২৫টি, পদার্থ বিজ্ঞান থেকে ২০টি, ইংরেজির ১৫টি ও সাধারণ জ্ঞান থেকে ১০টি। সাধারণ জ্ঞানে বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি থেকে থাকবে ৬টি আর আন্তর্জাতিক বিষয় থেকে ৪টি। প্রশ্নগুলো বিষয়ভিত্তিকভাবে আলাদা করা থাকবে না; বরং সব বিষয়কে মিশিয়েই প্রশ্নপত্র সেট করা হবে। ভর্তি পরীক্ষায় ৪০ বা তার চেয়ে বেশি নম্বরপ্রাপ্ত ছাত্রদের কৃতকার্য বলে গণ্য করা হবে। এরপর প্রকাশিত হবে মেধা তালিকা।এবারের সরকারি মেডিক্যাল কলেজে তিন হাজার ২১২টি আসনে ভর্তির জন্য পরীক্ষা নেওয়া হবে। ৮৪টি আসন থাকবে কোটায়, আর তিন হাজার ১২৮টি আসন বণ্টন করা হবে সাধারণ মেধা তালিকার ভিত্তিতে। কোটা : মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ২ শতাংশ (৬৪টি), পার্বত্য উপজাতি কোটায় ৯টি, পার্বত্য অ-উপজাতি কোটায় ৩টি ও উপজাতি কোটায় ৮টি আসন। ২০ শতাংশ ভর্তি হবে জেলাকোটায়।
জানো নিশ্চয়, এবার ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা আলাদাভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এমবিবিএস ডিগ্রির জন্য এই ৩০টি মেডিক্যাল কলেজের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৭ অক্টোবর, ডেন্টাল কলেজগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৪ নভেম্বর। এবার সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে বাংলাদেশের ১২৬টি মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বেসরকারি মেডিক্যালগুলোতে আসন সংখ্যা ৫৩২৫টি। সরকারি কলেজগুলোতে ভর্তি সম্পন্ন হওয়ার পর মেধাক্রম অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা এসব বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হতে পারবে। অপেক্ষমাণ তালিকা : সরকারি মেডিক্যাল কলেজে মেধা তালিকা অনুযায়ী ভর্তির পর আসন খালি থাকা সাপেক্ষে একটি অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশ করা হয়। উল্লেখ্য, আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৪ অক্টোবর। সূত্র : ইন্টারনেট_ _*মেডিক্যালভর্তি* *ভর্তিপরীক্ষা* *ভর্তিযুদ্ধ**টিপস*
*পড়াশুনা* *শিক্ষা*_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ৩ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার২
1475647850000 ৫ অক্টোবর২০১৬
*
আলোহীন ল্যাম্পপোস্ট: _একটি বেশব্লগ লিখেছে_*
ক্ষ্যাত ছেলেটিও একটি ফোনকল পেয়েছিল ! উফ আমাকে কোন মেয়ে এইভাবে বলতে পারেনা । _
ছেলেটি মস্ত এক ক্ষ্যাত ছিল। যেনতেন ক্ষ্যাত নয়, একেবারে জৈবসার সমৃদ্ধ উর্বর ক্ষ্যাত। কখন কোন পরিস্থিতিতে কি বলতে হবে, তা তার ক্ষ্যাত মস্তিষ্কে কস্মিনকালেও আসে না। ঠিকমতো গুঁছিয়ে কথা বলাটি সে তার জন্মেও শিখতে পারে নি। তবে কোন ঘটনা ঘটে যাবার পর, কিংব উল্টোপাল্টা কিছু বলে বা করে ফেলার পর হয়তো সে বুঝতে পারে যে কি বোকামীটাই না সে করে ফেলেছে। তখন রাগে-দুঃখে সে তার মাথার গুটিকয় চুল ছিড়তে থাকে। ভাবে- "ইশ, তখন কথাটি এভাবে না বলে ওভাবে বলতাম!" বা "কাজটি যদি ঠিকমতো করতে পারতাম!" এই বিবেচনায় তাকে একেবারে এঁদো ক্ষ্যাত হিসেবে আখ্যায়িত করা সুবিচারপ্রসূত হবে না। সে ক্ষ্যাত, তার মধ্যে রবি শস্যের আবাদ হয়তো করা যাবে না, কিন্তু উন্নত জাতের ফডার ঘাস দিয়ে এই ক্ষ্যাত নিশ্চিতভাবেই ভরিয়ে তোলা যাবে। ছেলেটিও দীর্ঘ ক্ষ্যাত জীবন যাপন করতে করতে একসময় উপলব্ধি করতে পারে যে, সে একটা বিশাল মাত্রায় ক্ষ্যাত। এই ক্ষ্যাত অবস্থা থেকে মুক্তি না পাওয়ায় ছেলেটি ভেতরে ভেতরে আরও গুঁটিয়ে যায়। আজকাল অনেক কথাই আর প্রকাশ করে না সে, পাছে আরো বড় কোন অঘটন ঘটিয়ে ফেলে! যদিও ছেলেটি বিশাল মাত্রায় ক্ষ্যাত এবং কেউই এমন ক্ষ্যাত জীবন চালিয়ে নিতে চায় না, মাঝে মাঝে এই ক্ষ্যাত ছেলেটিরও স্মার্ট হয়ে তার ক্ষ্যাতাবস্থা থেকে পরিত্রাণ লাভ করতে চায়। সে-ও চায় একটু স্মার্ট হয়ে লোকজনের কাছে নিজেকে শো-অফ করবে। কিন্তু অতিমাত্রায় ক্ষ্যাত হলে যা হয় আরকি- সবকিছু ভজকট পাকিয়ে কিছু না কিছু গুবলেট করে ফেলে সে। সে তার আউটলুকের পরিবর্তন আনতে চায়, চায় স্মার্ট ছেলেদের মত করে নিজেকে সাজিয়ে তুলতে। নতুন হেয়ার কাট, ট্রেন্ডি পোষাক-আশাক, ইত্যকার ফ্যাশন এক্সেসরিজ নাই যে ছেলেটি ট্রাই করে দেখে নি। কিন্তু ক্ষ্যাতের ভাগ্যের শিকে আর ছিঁড়ে না। দু'চারদিন পর সে তার পুরনো ক্ষ্যাত চেহারাতেই ফিরে যায়। হাল আমলের ক্রেজ আর তার বয়ে বেড়ানো হয় না। লোকজন তাকে আরও পচায়, সে-ও পচে। পচতে পচতে সে আরও উর্বর হয়। যে হারে সে পচতে থাকে, তাতে অদূর ভবিষ্যতে তার মধ্যে ধানের বাম্পার ফলন সম্ভব বলে মোটামুটি নিশ্চিন্ত হওয়া যায়। এভাবে দিনকে দিন তার ক্ষ্যাত অবস্থার উন্নতি বৈ অবনতির কোন লক্ষণ দেখা যায় না। ফলে সে-ও এই ক্ষ্যাত হওয়াটাকে নিয়তির অংশ হিসেবে মেনে নিত বাধ্য হয়। ক্ষ্যাত হলেও মাঝে মাঝেই তার মানবজাতির সহজাত আকাঙ্খা-অনুকরণপ্রিয়তা জেগে ওঠে। আশেপাশের লোকজনের স্মার্ট লাইফস্টাইল দেখে সে-ও তাদের মত করে জীবন সাজাতে চায়। আজকাল সে স্মার্টনেসের নতুন একটা দিক খুঁজে পায়। অধিকাংশ স্মার্ট ছেলে এক বা একাধিক মেয়ের সাথে সম্পর্কে জড়ায়। নিজের লিমিট সম্পর্কে সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল না হলেও সে এটা বুঝতে পারে যে, কোন একটি মেয়েকে পটাতে পারলেই তার ক্ষ্যাত জীবন স্বার্থক হবে। তাকে আর সবাই ক্ষ্যাত বলে টিটকারী মারতে পারবে না। এমন আজাইরা ভাবনা থেকেই সে এর-ওর কাছে একটা মেয়ের সন্ধান চায়। তার সাথে কারো লাইন-ঘাট করে দেয়ার জন্য অনুনয় করে বেড়ায়। কিন্তু ক্ষ্যাত ছেলের ক্ষ্যাতমার্কা ভাগ্যে কিছু জোটে না। তার এই ক্ষ্যাত জীবনে কয়েকজন দয়াশীল লোকজন তাকে বন্ধু হিসেবে স্বীকৃতি দেয়াটাও তার একটা বিশাল এক অর্জন বলে সে স্বীকার করে। এই বন্ধুমহলও অনেক চেষ্টা করে বেড়ায় যাতে তাদের এই ক্ষ্যাত বন্ধুটির কপালে কোন নারীর সংস্পর্শ এসে এর ক্ষ্যাতজীবনের খানিকটা উন্নতি ঘটুক। কিন্তু তাদের অনেক চেষ্টাগুলোও সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হতে থাকে। কোন সুস্থমস্তিষ্কের নারীই এমন ক্ষ্যাতের সাথে তাদের জীবন জড়াবে না। ফলে ক্ষ্যাত ছেলেটির সিঙ্গেল থেকে কাপল তকমা লাগিয়ে উদ্ভট উপায়ে স্মার্ট হওয়াও আর হয় না। বন্ধুদের পক্ষে আর অসাধ্য সাধন করা সম্ভব হয় না। ব্যর্থ হৃদয়ে ছেলেটি তার দীর্ঘ ক্লান্তিকর জীবন টানতে থাকে আর হা-হুতাশ করতে থাকে ছেলেটিও অন্যদের দেখাদেখি ফেসবুক নামক উর্বর স্থানে তার ক্ষ্যাতমার্কা সময়গুলোর নিয়মিত সদ্ব্যবহার করে থাকে। তার ফেসবুকের বন্ধুলিস্টে সে নানা প্রকার বন্ধু খুঁজে পায়। এদের কেউ আল্ট্রা স্মার্ট, দু'-চারজন ওভার স্মার্ট, কয়েকজন শুধুই স্মার্ট। এইসব স্মার্ট বন্ধুরা তাদের পার্টনারদের নিয়ে কাপল সেল্ফি, চেক ইন, ডাইন ইন ফেসবুকে আপলোড দেয়। নিউজফিডে চোখ বুলায় আর এদের জীবন দেখে ছেলেটির হতাশা বারতে থাকে। তবে কয়েকজন ক্ষ্যাত বন্ধুও তার চোখে পড়ে। তাদেরকে সে কিছুটা স্বান্তনা খুঁজে পায়। প্রতিরাতে সে ফেসবুকে লগইন করে আর বন্ধুদের কার্যকলাপ দেখে। তবে ফেসবুকে তার সবচেয়ে ভালো সময় কাটে বিভিন্ন ফানপেইজের মজাদার ট্রল, মিম, ভিডিও দেখে। এসব দেখে সে প্রাণখুলে হাসে, কখনো কখনো হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খায়। কিছু সময়ের জন্য হলেও সে তার বিরক্তিকর জীবনের যন্ত্রণা ভুলেথাকে।
এমন করে হতাশা-ব্যর্থতার জীবনটাকে ছেলেটি প্রায় মেনে নিয়েছ। সে বুঝতে পারে যে তার আর এ জন্মে প্রেম করা হবে ন, আর স্মার্টনেসের ধারের কাছেও ঘেষা হবে না। নিত্যকার মতো সেরাতেও ক্ষ্যাত ছেলেটি ফেসবুক খুল বসে ছিল। বন্ধুদের সঙ্গে ক্যাজুয়াল আলাপ চালিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে তার ফোনটি বেজে উঠল। ছেলেটি ঘড়ি দেখল, রাত প্রায় ১ টা। এত রাতে কে ফোন দিল ! সাধারণত ছেলেটির ফোনে খুব একটা কল আসে না। মাঝে মাঝে বাড়ির বাইরে আড্ডা দিতে দিতে দেরি করে ফেললে বাসা থেকে ফোন যায়। আর কিছু বন্ধু-বান্ধব অতি প্রয়োজনে কিছু কল দেয়। তাই বলে এত রাতে কেউ কল দেয় না। টেবিল থেকে মোবাইল ফোনটি হাতে নিয়ে স্ক্রিনে তাকালো সে, অচেনা নাম্বার! কে আবার এত রাতে কল দিল ! ছেলেটি কলটি রিসিভ করে বলল: -হ্যালো। -হ্যালো। আপনি ক্ষ্যাত ছেলেটি বলছেন? -হ্যা, আমি ক্ষ্যাত ছেলেটিবলছি।
ছেলেটি অবাক হলো, অচেনা কণ্ঠস্বর-নারীর কণ্ঠ। চিনতে না পেরে সে তার পরিচয় জানতে চাইল। কিন্তু টেলিফোনের অপরপাশের মেয়েটি তার পরিচয় না দিয়ে উল্টো বলে: -মাঝে মাঝে এই নাম্বারে কলদিবেন।
-দিলাম, কিন্তু কেন? -দিতে বলেছি, দিবেন। না দিলে রিগ্রেট করবেন। ছেলেটি তো আকাশ থেকে পড়লো! কি বলে এই মেয়ে ! এটা কি করে সম্ভব! ছেলেটি ভাবে। ক্ষ্যাত হলেও তার মাথায় এই বুদ্ধিটুকু আছে যে কোন মেয়ে তাকে অন্তত কল দিয়ে এভাবে বলবে না। ক্ষ্যাত ছেলেট পুরোপুরি বিস্ময়ে বিমূঢ়। কিছুটা ঘোর কাটিয়ে ছেলেটি জিজ্ঞেস করে:-মানে!
-মানে কিচ্ছু না। মাঝে মাঝে কল দিবেন। -আচ্ছা, তা না হয় দিলাম। কিন্তু আপনি কে বলছেন? -আরে ধীরে ধীরে। যেদিন আমার মুড ভালো থাকবে, সেদিন বলব-আমি কে। -এখন কি মুড ভালো নেই? এখনবলেন।
-না, এখন মুড ভালো নেই আমার। এখন তো বলতে ইচ্ছে করছে না।-ওহ, তাই?
-হুম, তাই। এ পর্যন্ত ছেলেটি মোটামুটি ঠিক ছিল। কিন্ত পরের কথা শুনে তার মাথা পুরো ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেল। মেয়েটি হঠাৎ বলতে শুরু করলো: -আচ্ছা, আপনি এত মুডি কেন? -মুডি ! আমি মুডি ? মানে? -হ্যা আপনার অনেক মুড। মেয়েটি বলে চলে: -আর হ্যা, আপনার গেটআপটায় একটু চেঞ্জ আনেন। বুঝছেন?-মানে !
-মানে, নতুন হেয়ার কাট নেন। ট্রেন্ডি পোষাক-আশাক পরেন। ট্রাই সামথিং নিউ।-ওকে।
ছেলেটি বুঝতে পারল না, আর কি বলবে। সে প্রশ্ন করে: -আচ্ছা, আপনি কি আমাকে চেনেন? -চিনতে পারি। -আমি কি আপনাকে চিনি? -চিনতে পারেন। -তাহলে বলছেন না কেন, আপনিকে?
-ঐ যে বললাম আজকে মুড নাই।-ওহ, তাই?
-হ্যা। আচ্ছা ভালো থাকবেন।-হুম।
-আর হ্যা মাঝে মাঝে এই নাম্বারে কল দিবেন। শুভরাত্রি। -শুভরাত্রি। এরপর অপরপাশ থেকে লাইনটি কেটে গেল। ছেলেটি কিছু সময়ের জন্য অবাক হয়ে পুরোই তব্দা খেয়ে গেল। সে বুঝতে পারছে না, এইমাত্র তার সাথে কি ঘটে গেল। অবশেষে কি তার ক্ষ্যাত জীবনের মধুর পরিসমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে, নাকি সে কোন প্র্যাঙ্কের শিকার হলো! সাত-পাঁচ ভাবতে ভাবতে সে মনে মনে ঠিক করলো- নাহ, স্মার্ট তাকে হতেই হবে। যদি সত্যিই কেউ এসে থাকে তবে তো আর ক্ষ্যাত থাকা সম্ভব না। সেরাতে তার ক্ষ্যাত অবস্থার আশু উন্নতির স্বপ্ন দেখতে দেখতে ছেলেটি ঘুমাতে গেল। ছেলটির সেরাতের ঘুমটি অস্বস্তিকর সুন্দর হলো।_
_*ক্ষ্যাত* *ছেলে* *স্মার্ট**মেয়ে*
*ভালোবাসা**আবেগ*
*ফোন* *কল**গল্প* _
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ২ _|_ শেয়ার০
1518160289000 ৯ ফেব্রুয়ারী২০১৮
*
ঈশান রাব্বি: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
অন্যরকম প্রেম _ প্রেমের কাহিনিটা এক্কেবারে অন্য রকম। বছর তিনেক আগে আলাপ ফেসবুকে। প্রেমিকার বাস সুইজারল্যান্ডে, আর প্রেমিক থাকেন সুদূর তিউনিশিয়ায়। প্রেমিকার শরীরের চামড়া বয়সের কারণে এখন অনেকটাই কুঁচকে গিয়েছে। চুলে ধরেছে পাক। সারা শরীরের বলিরেখা জানান দিচ্ছে ৭১টা বসন্ত পেরিয়ে এসেছে সে। আর প্রেমিক ২১ বছরের তরতাজা যুবক। সবে কৈশোর থেকে উদ্দাম যৌবনের কোঠায় পা দিয়েছে। তাঁদের ফেসবুকের আলাপ ধীরে ধীরে কখন যে ভালবাসার রূপ নিয়েছে তা তাঁরা নিজেরাও জানেন না। একদিন তাঁরা দু’জনে মিলে সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করবেন। আর সেই মতো তিউনিশিয়ায় সুইজারল্যান্ড দূতাবাসে আবেদন করেন ওই পৌঢ়া। খবর যায় সুইজারল্যান্ডে। বাধ সাধে সুইজারল্যান্ডের আদালত। বিয়ের অনুমতি দিতে রাজি হয়নি আদালত। আদালতের কাছে ওই বৃদ্ধা জানিয়েছেন, তাঁদের দু’জনের পছন্দ এক। দু’জনেই র্যাপ মিউজিক এবং ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন। আর সবথেকে বড় কথা তাঁরা কোনও সন্তান চান না এবং একে অপরকে অন্ধের মতো ভালোবাসেন। তাই তাঁদের বিয়েতে অনুমতি দেওয়া হোক। কিন্তু আদালত বিয়ের বিষয়টি নাকচ করে জানায়, ওই যুবক শুধুমাত্র সুইজারল্যান্ডে প্রবেশের অনুমতির জন্যই বৃদ্ধাকে বিয়ে করতে চাইছেন। তিন বছর পর গত অগস্টে বৃদ্ধা তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করার জন্য তিউনিশিয়া আসেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন,‘বিমানবন্দরে অনুমতি না থাকার জন্য ও আমায় সেখানে চুমু খেতে পারেনি। সে আমাকে সামনা-সামনি দেখার পর আমাকে ত্যাগ করতে চায়নি। এমন কী আমিও আর তিউনিশিয়ায় ছেড়ে, ফিরে যেতে চাই না। সে আমাকে ‘মাই লাইফ’ বলে ডাকে। তাঁকে ছাড়া আমি বাঁচতে পারব না। আমি ওঁকেই বিয়ে করতে চাই।’ যুবকও জানিয়েছেন, বয়সের পার্থক্যটা তাঁদের মধ্যে কোনও সমস্যা নয়। তিনি তাঁর প্রেমিকাকে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলাপও করিয়ে দিয়েছেন। আর তাঁরা আপাতত তাঁর বাড়িতে একসঙ্গেই রয়েছেন_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ৪ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার০
1464419420000 ২৮ মে ২০১৬*
আমিদেবদুত: _একটি বেশব্লগলিখেছে_
*
প্রসঙ্গ- ভাস্কর্য _ - 'কী ব্যাপার? এতো হাউকাউ করছেন কেনো?' - 'আর বইলেন না। গতরাতে নাকী সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে ভাস্কর্যটি সরিয়ে নিয়েছে।' - 'ও তাই নাকি? তা, এইটা কীসের মূর্তি ছিলো?' - '(রাগি রাগি চেহারায়, চোখ বড় বড় করে) অই মিয়া, ফাইজলামী পাইছেন? ভাস্কর্য আর মূর্তির পার্থক্য বুঝেন?' - 'স্যরি স্যরি ভাই। এটা কীসের ভাস্কর্য ছিলো?' - 'ন্যায়ের প্রতীক।' - 'এইটা যে ন্যায়ের প্রতীক, তা কোথায় পেয়েছেন?' - 'গ্রীক পুরাণে।' - 'গ্রীক পুরাণটা কী জিনিস?' - 'প্রাচীন গ্রীকদের ধর্মগ্রন্থ।' - 'একটু খুলে বলুন না, প্লিজ? - 'গ্রীক পুরাণে আছে, দেবী থেমিস হলো 'টাইটান' দেব-দেবীদের মধ্যে একজন। দেবরাজ জিউসের সাথে দেবী থেমিসের মিলনের ফলে মোট ৬ জন সন্তানের জন্ম হয়। তারাও পরে দেব-দেবীতে পরিণত হয়। গ্রীক পুরাণে এই দেবী থেমিস ছিলেন একজন ন্যায়ের প্রতীক........' - 'ব্যস! ব্যস! ব্যস!' - 'কী হইলো?' - 'কিছুনা। আপনি ধর্মে বিশ্বাস করেন?' - 'মাথা খারাপ? বানোয়াট, আজগুবি জিনিসে আমি বিশ্বাসকরিনা।'
- 'আপনার মতে, ধর্মগুলো বানোয়াট?'- 'হু'
- 'হিন্দু ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, খ্রিষ্ঠান ধর্ম এসব বানানো?'- 'হু'
- প্রাচীন গ্রিকদের ধর্মও? - 'হ্যাঁ ভাই। বাঙলা বুঝেননা?'
- 'আচ্ছা। তাহলে, ধর্মগুলো যদি বানোয়াট হয় এবং প্রাচীন গ্রীকদের ধর্মও যদি কল্পিত হয়, তাহলে গ্রীক পুরাণও বানোয়াট, রাইট?'- 'তো? '
- 'গ্রীক পুরাণ বানোয়াট হলে, দেবী থেমিসের কাহিনীও বানোয়াট। আর দেবী থেমিসের কাহিনী বানোয়াট হলে ধরে নিতে পারি, দেবী থেমিস বলে কেউ কখনো ছিলোনা। দেবী থেমিস বলে কেউ যদি না থাকে, তাহলে এটাও ধরে নিতে পারি যে, উনার 'ন্যায়ের প্রতীক' হবার কাহিনীও বানোয়াট। সুতরাং, একজন নাস্তিক হিসেবে, বানোয়াট জিনিসের উপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া একটা মূর্তি অপসারণে হাউকাউ না করে আপনার তো আরো খুশি হওয়া উচিত।' - 'ধুর! তুমি মিয়া একটা মৌলবাদী.......'_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ২ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার৪
1496050615000 ২৯ মে ২০১৭*
একজন অলস মানুষ: _একটি বেশব্লগ লিখেছে_*
সাহস _
রাস্তা ঘাটে পথের বাকে সুন্দর কোন কলমি শাকে ফুলের মাঝে লুকিয়ে থাকে বিষ ফোঁড়া কেউটা গুলো । জিম্মি করে সবুজ পাতা । সুন্দর সব সজীবতা , তারা ধ্বংস করে , মলীন করে বিলীন করে অনায়াসে । ভালোর পক্ষে সত্যের পক্ষে ছিল যতো পোকারা , তারাই শুধু পায় না ডর তারা শুধু কয় লড় । লড়তে থাকে, হারতে থাকে পোকারা কেউটাগুলো শত আর তারা শুধু সাত জিততে থাকে কেউটাগুলো । কিন্তু এক দমকা হাওয়া হঠাৎ করে আসলো ধেয়ে ঝাকে ঝাকে বৃক্ষ বেয়ে ক্ষুদ্র যে দলটি ছিল সাতে লক্ষ কোটি ভীতুরা ফিরলোতাতে
ভয় পেয়ে সব কেউটাগুলো পালিয়ে প্রাণ বঁচালো । কিন্তু তারা আসবে ফিরে নতুন বেশে , তারা ছিনিয়ে নেবে, কেড়ে নেবে তাই তো পোকারা সব প্রস্তুতথাকে
ভীতুরা সাহস রাখে সাহসীরা পণ করে, জিম্মি মোরা হব না ভয়ের মাঝে বাচঁবো না ।_
সম্পূর্ণ বেশব্লগ...রেট কর:
_ বেশ! ১ _
_|_ কমেন্ট ০ _|_ শেয়ার০
1467416537000 ১ জুলাই ২০১৬ বেশতো বিজ্ঞাপনআরও
আমাকে মনে রাখুন পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? প্রবেশ করুন -------------------------অথবা,
ফেসবুক লগইন বেশতোর সব সার্ভিস ব্যবহার করতে চান? রেজিস্ট্রেশন করুন প্রশ্ন খুঁজুন সাম্প্রতিক উত্তরবিহীন কোন ফোনটি কিনলে ভালহবে
Md Robin Islam একটি নতুন প্রশ্ন করেছে মোবাইল ফোন টপিকে আমি মরে যেতে চাই।।ব্রেন এর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে দিন কে দিন ।।কোন কাজ এ ঠিক মত মন বসে না ।কোনো কিছু স্বাভাবিক ভাবে চিন্তা করতে পারি না।।এভাবে বেচে থেকে কি লাভ? binte hawa একটি নতুন প্রশ্ন করেছে স্বাস্থ্য তথ্যটপিকে
আমি আমার ক্যারিয়ার এর ৮ টি বছর নষ্ট করেছি।মাত্রাতিরিক্ত চিন্তা করেছি।নেতিবাচক মানুষের সাথে মিশেছি।এখন টের পাচ্ছি।জিবন টা অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছে।হয়ত মা এর কথা শুনি নাই এজন্য।মরে যেতে ইচ্ছা করছে।বাচার আশা শেষ হয়ে যাচ্ছে। binte hawa একটি নতুন প্রশ্ন করেছে জীবনের ভাবনা টপিকে উবার,পাঠাও বা অন্য কোনো রাইডে কি পিকআপ গাড়ি পাওয়া যায়? masud alam একটি নতুন প্রশ্ন করেছে দৈনন্দিন ঝুট-ঝামেলাটপিকে
নদওয়া (ندوى) শব্দের অর্থকী?
Md Muhibbullah একটি নতুন প্রশ্ন করেছে ধর্মটপিকে
PSC পরীক্ষার্থীদের কোন ধরনের বই উপহার দেওয়া যাই ? কয়েকটা বইয়ের নাম বলেন ? Farid Khan একটি নতুন প্রশ্ন করেছে উপহারটপিকে
বাংলাদেশে কি Cortana চলছে? A.S.M Shamsuzoha Shaown একটি নতুন প্রশ্ন করেছে কম্পিউটার ও ইন্টারনেটটপিকে
মোহ কী??
সাদিয়া ইসলাম রজনী একটি নতুন প্রশ্ন করেছে জীবনের ভাবনাটপিকে
আমি Odesk Account খুলেছি অনেক দিন হল, Profile ১০০% হয়েছে, তিন্-টে Test দিয়েছি কিন্তু কাজ পাচ্ছিনা। আমার কি করা উচিত একটু পরামর্শ দিলে উপকৃত হতাম ? অনলাইন আয়ের পরামর্শ পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট Emdadul Haque একটি নতুন উত্তর দিয়েছে ( ২ টি উত্তর আছে ) ফরেক্স মার্কেটে আছেন কারা কারা ? ট্রেড করার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলে উপকৃতহব ....
অনলাইন আয়ের পরামর্শ পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট Emdadul Haque একটি নতুন উত্তর দিয়েছে ( ২ টি উত্তর আছে ) 2020-01-04 01:19:17.0 ★ ঘুরে আসুন প্রশ্নোত্তরের দুনিয়ায় ★ বেশতো সাইট টিতে কোনো কন্টেন্ট-এর জন্য বেশতো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। কনটেন্ট -এর পুরো দায় যে ব্যক্তি কন্টেন্ট লিখেছেতার।
...বিস্তারিতসরাসরি
Match 1
,
বেশতো নিয়ে কিছু কথা+1
Details
Copyright © 2024 ArchiveBay.com. All rights reserved. Terms of Use | Privacy Policy | DMCA | 2021 | Feedback | Advertising | RSS 2.0